দেবদত্ত বিশ্বাস
(সম্পাদক)
ইংরাজী সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা, কিন্তু কোনোদিনই গতানুগতিক ভাবে জীবনকে দেখার চেষ্ঠা করেননি। ভারতীয় যোগবিদ্যা ও শরীরচর্চা বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে গত দশকের শুরুতে বিদেশ পাড়ি ও প্রতিষ্ঠা প্রাপ্তি। সেই থেকেই হংকং দ্বিতীয় ঘর, কিন্তু অর্ধ গোলার্ধের স্বাদ ইতিমধ্যে নেওয়া হয়ে গেছে। সাহিত্যচর্চা, খেলাধুলা, সঙ্গীত, চিত্রাঙ্কন, স্হাপত্য, ভ্রমণ, আলোকচিত্র প্রভৃতি বিবিধ বিষয়ে আগ্রহ থেকে এবং সময় ও চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এক আধুনিক ওয়েব ম্যাগাজিনের (webzine) জন্ম দেওয়ার সাম্প্রতিক স্পৃহা নিরন্তর করাঘাত করে মনে। আর সেই তাগিদ থেকেই সমমনস্ক কিছু উদ্যোমীকে নিয়ে ‘কুলায় ফেরা’র বাস্তবায়ন করার শুভ প্রচেষ্টা।
দেবলীনা সরকার
সহ-সম্পাদিকা
সাহিত্য সংস্কৃতির পরিবেশে বড়ো হয়ে ওঠা। পড়াশোনা সঙ্গীতশাস্ত্র নিয়েই। বিবাহসূত্রে তিনদশক ধরে দক্ষিণভারতে থাকাকালীন বিভিন্ন সাংগঠনিক কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলা সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দেবার কাজে যুক্ত থেকেছেন আন্তরিকভাবে। মিলে গিয়ে মিলিয়ে দেবার ভাবনাতেই কুলায় ফেরার জন্মলগ্ন থেকে যুক্ত হওয়া ।
উপদেষ্টামন্ডলী –
৺ শ্রী যুক্ত নিখিলরঞ্জন বিশ্বাস স্মরণে –
“কুলায় ফেরা”পরিবারের মুখ্য উপদেষ্টা,প্রধান পরামর্শদাতা এবং অনুপ্রেরণা ৺নিখিল রঞ্জন বিশ্বাস মহাশয় সম্প্রতি অমৃত লোকে গমন করেছেন। তাঁকে আমরা হারিয়েছি ২০২২ সালের শুরুতেই ৷ আজীবন শিক্ষক,রবীন্দ্র ভাবানুদর্শে অনুপ্রাণিত মানুষটি চিরকাল নিজ আদর্শে অনমনীয় থেকে তাঁর আদর্শ ও চিন্তাভাবনা ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন তাঁর অগণিত ছাত্রছাত্রী এবং উত্তরসূরীদের মধ্যে ৷ সারাজীবন বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কর্মে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন এবং চেয়েছেন সেই সৃষ্টিশীলতার তরঙ্গ ধারা সঞ্চালিত করতে পরবর্তী প্রজন্মের প্রতিটি কর্মধারায় এবং চিন্তায়,চেতনে ৷ তারই ফলশ্রুতিতে তাঁর সুযোগ্য উত্তরসূরীদের হাত ধরে এই ‘কুলায় ফেরা’ পত্রিকার জন্ম। জন্মলগ্ন থেকেই তাঁর উপদেশ ও পরামর্শ প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করেছে এই পত্রিকাকে ৷ আর তাই এই পত্রিকা শুধুমাত্র বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ধারাকে বজায় রেখেই ক্ষান্ত হয়নি,তা হয়ে উঠতে পেরেছে বহু মানুষের বেঁচে থাকার আনন্দ ও প্রেরণা ৷ তিনি রামকৃষ্ণ লোকে বিলীন হয়েছেন কিন্তু তাঁর ভাবাদর্শ ও চিন্তা ভাবনাকে রেখে গেছেন আমাদের পাথেয় করে ৷ তা আমাদের আশীর্বাদ,সেই আশীর্বাদ মাথায় নিয়েই আমাদের পথ চলা অব্যাহত থাকবে ৷।
শ্রীমতি কঙ্কনা সেন
রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে এম এ। ছোট থেকেই কবিতার প্রতি ভালোবাসা। বিশ্বাস মানবতায়। পেশা-শিক্ষকতা।
শ্রীমতী ব্রতী ঘোষ
জন্ম, পড়াশোনা সবই কলকাতায়৷ তিরিশ বছর ধরে ভারতীয় জীবন বীমা নিগমে কর্মরতা। সঙ্গীত অনুরাগী মানুষটি এখন ভালোবাসেন লিখতে ৷
শ্রী অরূপ আচার্য
জন্ম, পড়াশুনা সবটাই ঝাড়গ্রামে। চাকুরী জীবন কলকাতায় শুরু হয়ে বর্তমানে বিশাখাপত্তনমে। চাকরীর সাথে সাথে গান বাজনা ও সৃজনশীলতা নিয়ে থাকতেই ভালোবাসেন।
মধুমিতা মিত্র: পেশা–স্বপ্ন দর্শন,স্বপ্ন গুলোই বাঁচিয়ে রাখে,
নেশা–আনন্দ চয়ন,জীবন পথের সমস্ত জঞ্জাল,বোঝা,দুঃখ সব দূর করে ফেলে দিয়ে আনন্দ কুড়িয়ে বেড়ানো,
প্রেম-রবীন্দ্রনাথ,উদয়শঙ্কর, উত্তমকুমার।সাম্প্রতিকতম প্রেম শ্রীকৃষ্ণ ..
কারিগরী সহায়তা – মলয় মুখার্জী