আইবিস পাখি
ডক্টর জ্যোতিরিন্দ্র নাথ সেনগুপ্ত
উজ্জ্বল কৃষ্ণবর্ণের আইবিস দূর থেকে ঘন আঁধার কালো রঙয়ের দেখতে লাগলেও, সামনে থেকে এর অত্যাশ্চর্য রঙের ছটা দেখলে মোহিত হয়ে যেতে হয়। পান্নাসবুজ, বেগুনী ও তামাটে রঙের সংমিশ্রণে দীর্ঘ পা এবং দীর্ঘ ঠোঁটের অপূর্ব সুন্দর সারস পাখিগুলি ভেজা ঘাস আর ভেজা কৃষি জমির উপর হেঁটে বেড়ায় তার খাদ্য ছোট মাছ, পোকা এবং দানাশস্যের খোঁজে। যাযাবরের মতো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় এই পাখিগুলি ঘুরে বেড়ায় বাসা বানিয়ে বংশ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে। এই বিরল প্রজাতির সারসদের মধ্যে গত ১০০ বছর ধরে দক্ষিণ-পশ্চিম আমেরিকা থেকে উত্তর-পূর্ব আমেরিকা পর্যন্ত নিজেদের বংশ বৃদ্ধি করার প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়েছে।।
*****************************************
ডক্টর জ্যোতিরিন্দ্র নাথ সেনগুপ্ত - পেশায় প্রফেসর-হুইস্কন্সিন মেডিক্যাল কলেজ, আমেরিকা । বয়স ৬৮। ছবি তোলা ওনার স...
পীত দোয়েল
(Citrine wagtail)
দৈর্ঘে প্রায় ৫.৫-১৭ সেমি হয়ে থাকে। প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষটি মূলত ধূসর বা কালোর উপরে ও লেজের অংশ কালো হয়। মাথার দিকটা পুরোটাই উজ্জ্বল হলুদ বর্নের হয়ে থাকে।
চিত্রগ্রাহকঃ ভাস্কর চ্যাটার্জি
-----------------------------------------------------------------------------
নীলকণ্ঠ
নীলকন্ঠ পাখি মাপে ৩১-৩৩ সে.মি. পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাথার উপরে কিছুটা নীল রং থাকে এবং পালকের নিচের দিকে নীল রং থাকে। তবে এই পাখিকে অনেকটা কলার মোচার মত দেখতে হয়। নীলকন্ঠ পাখি সমগ্র ভারত, বাংলাদেশের গারো পাহাড়, হবিগঞ্জ, পার্বত্য চট্টগ্রাম সহ সমগ্র দঃক্ষিণ এশিয়াতে দেখা যায়। পোকা, কীটপতঙ্গ, ব্যাঙ, সাপের, বাচ্চা, টিকটিকি, গিরগিটি ইত্যাদি নীলকন্ঠ পাখির খাদ্য ।
চিত্রগ্রাহকঃ ভাস্কর চ্যাটার্জি
************************************************
ভাস্কর চ্যাটার্জি পরিচিতিঃ
বিপ...
মধ্য কলকাতার পুরানো বাড়ি
চিত্রগ্রাহক - রাজীব দে
চিত্রটি তোলা হয়েছে যে ক্যামেরাতেঃ
Hasselblad X pan camera, with 45mm lens (not digital)
*********************************************
শিল্পী রাজীব দে পরিচিতিঃ
একজন বিখ্যাত দার্শনিক, বিভিন্ন পুরস্কার প্রাপ্ত এবং সম্পূর্ন ভাবে নিবেদিত পেশাদারী ও ফ্রিলান্সার আলোকচিত্র শিল্পী। বর্তমানে বিভিন্ন প্রকল্প ও প্রদর্শনীর সঙ্গে যুক্ত। আলোকচিত্র শিল্পী ও চিত্র সম্পাদকের ভুমিকায় কাজ করেছেন যথাক্রমে টেলিগ্রাফ ও স্টেটসম্যান পত্রিকায়। একাকী ও গ্রুপ প্রদর্শনী করেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা আন্তর্জাতিক চিত্রমেলা, ভারতীয় আন্তর্জাতিক কেন্দ্র দিল্লি, ভারতীয় যাদুঘর কলকাতা, Vadera in UK, M.I.L.K. in USA, Australia, UK, New Zealand, Tasveer in Mumbai, Delhi, Bangalore ও কলকাতা ইমেজেস দ্বারা আয়োজিত বিভিন্ন চিত্র প্রদর্শনী তে।
বিভিন্ন প্রকাশনঃ
Frames...
আই এফ সি বিল্ডিং - Night Views Hongkong
চিত্রগ্রাহকঃ সম্রাট দাশগুপ্ত
Camera - Sony A9
Lens For landscape night shots
Sony G-Master 16-35mm ,F2.8
*********************************************
সম্রাট দাশগুপ্তর পরিচিতিঃ
সম্রাট দাশগুপ্ত হংকং নিবাসী একজন অতি উৎসাহী যোগ শিক্ষক। বিশ্বব্যাপী যোগ শিক্ষক শিক্ষিকা দের প্রশিক্ষণ দেন, যোগ কর্মশালা এবং রিট্রিট করেন। ফটোগ্রাফি, ওয়েট প্রশিক্ষন, ব্যাডমিন্টন খেলা ওনার শখ।...
নীলটুনি (The purple sunbird)
চিত্রগ্রাহকঃ ভাস্কর চ্যাটার্জি
নীলটুনি (The purple sunbird), দুর্গা টুনটুনি বা মধুচুষকি পরিবারের একটি ক্ষুদ্রকায় মধুপায়ী পাখি। ভারত ছাড়াও দক্ষিণ, দক্ষিণ এশিয়া এবং আরব উপদ্বীপে দেখতে পাওয়া যায়। মূলত মধু পান করে তবে পোকামাকড়ও খায়, বিশেষ করে যখন বাচ্চাদের খাওয়ায়। হামিং বার্ডের মতো এরাও বাতাসে স্থির থেকে উড়তে পারে। বাতাসে তীব্র গতিতে ঢেউ খেলিয়ে, এ ফুল থেকে ও ফুলে উড়ে উড়ে মধু পান করে। খুব চঞ্চল। ফুলের বোঁটায় বসে বাদুড়ের মতো ঝুলে মধু পান করে। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলে পুরুষ নীলটুনির রং ধাতব-বেগুনী যা দূর থেকে কালো মনে হয়, গায়ে সরাসরি আলো পড়লে বোঝা যায় দেহে কতো চাকচিক্য। স্ত্রী নীলটুনির উপরের দিকটা ফিকে জলপাই রঙের। নিচের অংশ হালকা হলুদাভ এবং তাতে হলুদের বিভিন্নতা দেখা যায়।
ব্যাবহৃত ক্যামেরাঃ
ক্যামেরাঃNickon 7200D, লেন্সঃ Nickon 200/500mm
************...
Night View (Laser Beam show Honngkong)
Night View (ICC Bldg Hongkong)
চিত্রগ্রাহকঃ সম্রাট দাশগুপ্ত
Camera - Sony A9
Lense used for moon - Sony G 200-600 mm ,F 5.6-6.3
Lense For landscape night shots
Sony G-Master 16-35mm ,F2.8
**************************************************
সম্রাট দাশগুপ্তর পরিচিতিঃ
সম্রাট দাশগুপ্ত হংকং নিবাসী একজন অতি উৎসাহী যোগ শিক্ষক। বিশ্বব্যাপী যোগ শিক্ষক শিক্ষিকা দের প্রশিক্ষণ দেন, যোগ কর্মশালা এবং রিট্রিট করেন। ফটোগ্রাফি, ওয়েট প্রশিক্ষন, ব্যাডমিন্টন খেলা ওনার শখ।
...
দাগি রাজহাঁস (Bar headed goose)
চিত্রগ্রাহকঃ ভাস্কর চ্যাটার্জি
দাগি রাজহাঁস (বৈজ্ঞানিক নাম: Anser indicus) Anatidae (অ্যানাটিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Anser (আন্সের) গণের অন্তর্গত বড় আকারের একটি পরিযায়ী রাজহাঁস। দাগি রাজহাঁসের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ ভারতীয় রাজহাঁস (লাতিন: anser = রাজহাঁস, indicus = ভারতের)। পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ, মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। শীতকালে এরা মধ্য এশিয়া থেকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পরিযায়ী হয়ে আসে। শীতের শেষে আবার সেখানে চলে যায় এবং সেখানকার পার্বত্য হ্রদসমূহে বিচরণ ও প্রজনন করে। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এরা বিস্তৃত, প্রায় ২০ লক্ষ ২০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।
বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা ক্রমেই কমছে, কিন্তু এখনও আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছয়নি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্র...
বড় বসন্তবৌরি
চিত্রগ্রাহকঃ ভাস্কর চ্যাটার্জি
বড় বসন্তবৌরি (ইংরেজি ভাষায়: Blue-throated Barbet), বড় বসন্ত বাউরি, বড় বসন্ত বাওড়ী বা ধনিয়া পাখি মেগালাইমিডি (Megalaimidae) পরিবার বা গোত্রের অন্তর্গত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক প্রজাতির ফলাহারী পাখি। আই. ইউ. সি. এন. বড় বসন্ত বৌরিকে Least Concern বা আশঙ্কাহীন প্রজাতি হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। নরম ফল বিশেষ করে বটের ফল, কদম, দেবদারু, ডেউয়া, আম, কলা, তেলাকুচা, কিছু পোকামাকড় ও শুঁয়োপোকা খেতে পছন্দ করে।
সাধারনত একটা নির্ধারিত স্থানে একই পাখি অথবা তার বংশধরেরা বংশবৃদ্ধি করে। প্রজনন কাল মার্চ থেকে জুলাই। শক্ত ঠোঁট দিয়ে ঠোকর দিয়ে গাছের নরম বা পচা কান্ডে গর্ত করে বাসা বানায়।
কাঠঠোকরার পরিত্যাক্ত বাসাও এরা বাসা হিসেবে ব্যবহার করে। বাসার উচ্চতা মাটি থেকে কমপক্ষে ৮ ফুট উঁচুতে হয়। একবারে ৩-৪টি ছোট সাদা রঙ এর ডিম দেয়। পুরুষ এবং স্ত্রী বসন...
ফটোগ্রাফিঃ সম্রাট দাশগুপ্ত
Camera - Sony A9
Lense used for moon - Sony G 200-600 mm ,F 5.6-6.3
Lense For landscape night shots
Sony G-Master 16-35mm ,F2.8
**************************************************
সম্রাট দাশগুপ্তর পরিচিতিঃ
সম্রাট দাশগুপ্ত হংকং নিবাসী একজন অতি উৎসাহী যোগ শিক্ষক। বিশ্বব্যাপী যোগ শিক্ষক শিক্ষিকা দের প্রশিক্ষণ দেন, যোগ কর্মশালা এবং রিট্রিট করেন। ফটোগ্রাফি, ওয়েট প্রশিক্ষন, ব্যাডমিন্টন খেলা ওনার শখ।...