Shadow

Author: Kulayefera

ভাষা আন্দোলনে চেমন আরা – শিরীন হোসেন

ভাষা আন্দোলনে চেমন আরা – শিরীন হোসেন

মাতৃকথ্য
ভাষা আন্দোলনে চেমন আরা শিরীন হোসেন বাঙালির ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য পটভূমি মাতৃভাষার অধিকার আদায়ে "ভাষা আন্দোলন"। বাঙালি বরাবরই এক সংগ্রামী ও আত্মপ্রত্যয়ী জাতি, যার স্বাক্ষ্য ইতিহাসের পাতায় পাতায় অমলিন ও আলোকিত। মাতৃভাষা মানে শুধু নিজের ভাষাই নয়, এতে প্রকাশিত হয় নিজ স্বাতন্ত্র্য ও আভিজাত্য। জাতীয়তা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, ইতিহাস,  রাজনীতি অনেকটাই প্রভাবিত ও মিশ্রিত থাকে নিজ ভাষার সাথে; কারণ জাতির আন্দোলনে ও পরিচয়ে ভাষার প্রতি সম্পৃক্ততা নিবিড়। আমাদের অহংকারের ও গর্বের মাস ফেব্রুয়ারি, যা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় একটি জাতির পটভূমির পেছনে তার অবদান কতোটা বিশাল ও অনস্বীকার্য। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে সর্বসাধারণের সম্পৃক্ততা ছিলো নিঃস্বার্থ ও নিরপেক্ষ। সকল বাঙালি শ্রেণীর একত্রিত হওয়ার সূচনা এই সময়ে শুরু হয়েছিলো, যার পরিণতিতে সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় ছিলো মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও বিজয় অর্জন। এ ল...
শহীদও জন্ম নিক – কাজরী বসু

শহীদও জন্ম নিক – কাজরী বসু

মাতৃকথ্য
শহীদও জন্ম নিক   কাজরী বসু কিছু পল্লব ভরে সবুজে, মুকুলে, বাদবাকি থাকে মৃত্যুর অধিকারে ••• হৃদয়  নিয়ত গভীরে,মর্মমূলে ঝাঁঝরা কি শুধু বুলেটেই হতে পারে ! নদীতে উজান।  শপথের পেয়ালাতে চুমুকের আগে উচ্ছ্বাসে উল্লাস ওপারে শহীদ,আমরা যুবতী রাতে রক্ত নয় তো,দেখেছি রাঙা পলাশ । তবুও ভেবেছি,সময় তো প্রবাহিত। আবীরে আবীরে ভরেছে চক্রবাল কাটুক প্রহর ফাল্গুনও উপনীত, বুঝিনি,রক্ত পলাশের চেয়ে লাল । ভাষা বয়ে যায় এমনই তো নিরবধি একদিন শুধু শহীদের স্মরণিকা ব্যর্থ তখনই সবটুকু প্রতিরোধই দু চোখে জলের আভাসেও মরীচিকা। সে মরুঝড়ের আসন্ন সমারোহে ঝাঁঝরা নিয়ত শব্দেরা,বাজী পোড়ে নবচেতনার পরবাসী আগ্রহে শহীদের ছেঁড়া তমসুক শুধু ওড়ে। তবু আজও ভাবি,তথাপিও সংগ্রামে কখনও আলোকে ভরবে দিগ্বিদিক পদ্মের বুকে একাকী মধ্যযামে ভাষার জন্য শহীদও জন্ম নিক। ***************************************** কাজরী বসু পরিচি...
একুশে পালন – প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়

একুশে পালন – প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়

মাতৃকথ্য
PC: Jugantor একুশে পালন প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় যাঁদের ছেলেপুলের শুনি "বাংলাটা ঠিক আসেনা....."!! তাঁরা ভাবেন আমরা সবাই মুখ দিয়ে চলি ঘাসে, না? আজ যে তাঁরাই সভাপতি কেউ, ভাষার দরদে কাঁদে ভেউ ভেউ, কেউ বা প্রধান অতিথি হয়েও বাংলা কে ভালোবাসেনা !! ছেলের বন্ধু, তার যে জননী, রোজ রাতে তাঁর "কিটি"। চলনে বলনে বিলিতিয়ানার লিভিং পাবলিসিটি। বললেন তিনি এসে অ্যাট লাস্ট.... "আজকেই বুঝি টুয়েন্টি ফার্স্ট !!" চেয়ে দেখি তাঁর ছেলেটা শুদ্ধ হাসছে যে মিটি মিটি। "একুশে"র এটা বাস্তব ছবি। আঁতেল তো !! ঝেড়ে কাশে না। ছেলেটার খিদে। রাঁধুনি আসেনি। তবুও ময়দা ঠাসেনা। কর্তা অফিস ফেরার পথে.... তুলে নেবেন খাবার, রথে.... "বাঞ্ছারাম" বা "ডিম্পি"-র থেকে। কোনটাই আশেপাশে না। বাংলায় আজ শুধু ভিনভাষা !! মাতৃভাষা যে ভুললো !! বাংলা বচন ইংরাজিতে লিখে রাখা খাতা খুললো.... "একুশে" পালন যাঁদের ত্যাগে তে.... নামগুলো লিখে ...
অভিশপ্ত রাগিনী (তৃতীয় পর্ব) – রামানুজ দাশগুপ্ত

অভিশপ্ত রাগিনী (তৃতীয় পর্ব) – রামানুজ দাশগুপ্ত

ধারাবাহিক
অভিশপ্ত রাগিনী (তৃতীয় পর্ব) রামানুজ দাশগুপ্ত ভীমানি একটা সাইনিং মানি তাদের হাতে দেয়,তারা যেন হাতের কাছে চাঁদ পেয়ে যায়৷ টাকার বান্ডিলটা নিয়ে বড়দার কাছে আসে,"দাদা এই টাকাটা আজ একটা নতুন কাজের জন্য পেলাম৷ তুমি এটা রাখো৷" কিন্তু বড়দা টাকাটা এক নিমেষে গুনে নিয়ে বলে,"ছ্যা ছ্যা এই টাকায় তো বাড়ির একটা বাথরুম ও হবে না রে!" "আমি জানি দাদা,ভগবান চাইলে আমি আরো টাকা এনে দেবোI" "রাখ তোর ভগবান,তোদের মতো অকাজের মানুষের জন্য ভগবান নেই,আমি তোকে তিন মাস সময় দিলাম৷ না হলে নিজের পথ দেখে নিবি৷ "দিব্য বাবার দেওয়া সাধের গাড়িটা বেচে দিল,সামান্য টাকায়,কিছু দিনের জন্য তো হাত খরচা চালাতে পারবে৷ কাজও শুরু করে,দুখানা গানের রেকর্ডিংও হয়ে যায়৷ নতুন একটা ছেলেকে দিয়ে গান গাওয়ানো হলো,ভীমানি তাকে প্রথম ব্রেক দিল৷ যদিও ওরা তার গাওয়াতে খুব একটা খুশী হলো না,রঙ্গনাথকে ওরা খুব মিস করছে যে শুধু তাই নয়,রেকর্ডিং এ রবি কে ডেকেছি...
ইউরোপ ভ্রমণ (নবম পর্ব)-রোম আর ভ্যাটিকান,তারপর মিলান হয়ে দিল্লী ও কলকাতা – বিজিত কুমার রায়

ইউরোপ ভ্রমণ (নবম পর্ব)-রোম আর ভ্যাটিকান,তারপর মিলান হয়ে দিল্লী ও কলকাতা – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ইউরোপ ভ্রমণ (নবম পর্ব)-রোম আর ভ্যাটিকান,তারপর মিলান হয়ে দিল্লী ও কলকাতা বিজিত কুমার রায় আজ আমাদের ছোট মেয়ের প্রথম বিবাহ বার্ষিকী তাই ওদের শুভেচ্ছা জানানো হলো। সকালে ব্রেকফাস্টের পরে পাদোভা থেকে রওয়ানা দিয়ে ৩ ঘন্টা পরে রোম পৌঁছালাম তবে সেদিন ইতালির জাতীয় দিবস থাকার জন্য প্যারেড এর আগে সব গাড়ি বাইরেই আটকে দিলো। এতে অবশ্য খানিকটা শারীরিক কষ্ট হলেও একটা অন্য অভিজ্ঞতা হলো। কারণ অগণিত ইটালিবাসী সুন্দর সাজগোজে শহরে রাস্তাতে বেড়িয়েছেন ও নানা জায়গাতে নাচ গানের উৎসব চলছে। রোমের ইতিহাস আড়াই হাজার বছরের বেশি পুরোনো। যদিও খ্রিষ্টপূর্ব ৭৫৩-এর কাছাকাছি সময়ে রোম প্রতিষ্ঠার সময়কাল থেকে রোমান পুরাণ উল্লেখিত,এই অঞ্চলে অনেক আগে থেকে মানব বসতি ছিলো,যার ফলে এটি ইউরোপের প্রাচীনতম অধ্যুষিত শহরগুলোর অন্যতম। লাতিনদের একটি মিশ্রণ থেকে শহরের প্রথম দিকের জনসংখ্যা সম্ভূত,এত্রুস্কান এবং সাবিন্স। অবশেষে, শহরটি ধা...
ইউরোপ ভ্রমণ (অষ্টম পর্ব): পিসা আর ফ্লোরেন্স – বিজিত কুমার রায়

ইউরোপ ভ্রমণ (অষ্টম পর্ব): পিসা আর ফ্লোরেন্স – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ইউরোপ ভ্রমণ (অষ্টম পর্ব): পিসা আর ফ্লোরেন্স বিজিত কুমার রায় ওই নিয়ম মেনে সকাল সকাল তৈরি হয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে ৮টার সময় বাস চালু। প্রায় চার ঘন্টার জার্নি পিসার দিকে। রাস্তার দুইধারে নানা ফলের বাগিচা আর মাঝে মাঝে মার্বেল পাথরের কোয়ারী। পিসার ছবি বহুবার আগেও দেখেছি কিন্তু সাক্ষাতে দেখে আর পিসা সহ ক্যাথিড্রাল দেখে সেই সময়ের পাথরের কারিগরী দেখার এক অপূর্ব অভিজ্ঞতা হলো। ভূমি থেকে অষ্টতলাবিশিষ্ট এ মিনারের উচ্চতা প্রায় ৫৬ মিটার। এর সর্বমোট ওজন প্রায় ১৪,৫০০ টন। বর্তমানে এটি প্রায় ৩.৯৯ ডিগ্রী কোণে হেলে রয়েছে। এর ২৯৪টি সিঁড়ি আছে। ১১৭৮ সালে মিনারটির তৃতীয় তলা নির্মাণের পর এটি হেলতে শুরু করে। নরম মাটিতে মাত্র তিন মিটার গভীরতায় এর ভিত্তি গড়ে তোলাই মিনারটির হেলে পড়ার মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এছাড়া মিনারের নকশাও এজন্যে কিছুটা দায়ী। অবকাঠামোটির নির্মাণকার্য শতাধিক বছর বন্ধ ছিল। কারণ প...
জয়রামবাটি মাতৃমন্দির – বিজিত কুমার রায়

জয়রামবাটি মাতৃমন্দির – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
জয়রামবাটি মাতৃমন্দির বিজিত কুমার রায় সারদামনি মাতার পূত জন্মস্থান জয়রামবাটি ভ্রমণের ইতিবৃত্য। যে গ্রামে জন্মিলা মাতাদেবী ঠাকুরানী। পুণ্যময়ী লীলা-তীর্থ ধামে তারে গণি।। শ্রীপ্রভুর পদরেণু বিকীর্ণ যেখানে। বিধাতার সুদুর্লভ তপস্যা সাধনে।। (শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণপুঁথি, অক্ষয়কুমার সেন) নবদ্বীপধামে দেবী বিষ্ণুপ্রিয়া জয়রামবাটি এলে সারদা সাজিয়া, জীর্ণ চীর বাসে নিজেরে ঢাকিয়া রাজলক্ষ্মী হ’লে যোগিনী।। (মণীন্দ্রকুমার সরকার) পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর মহকুমার অন্তঃপাতী জয়রামবাটি গ্রাম শ্রীশ্রীমা সারদা দেবীর পুণ্য জন্মস্থান। মা বলতেন–‘ওদের এখানে তিনরাত্রি বাস কত্তে বলো। এখানে তিনরাত্রি বাস কল্লে দেহ শুদ্ধ হয়ে যাবে,এটা শিবের পুরী কিনা।’ সত্যিসত্যিই মায়ের মন্দির নির্মাণের সময় ভিত খুঁড়তে গিয়ে পাওয়া গিয়েছিল একটি ছোটো কালো শিবলিঙ্গ। মাতৃমন্দিরের সিংহাসনে আজও সেটি পূজিত হয়। জয়রামবাট...
ঘৃষ্ণেশ্বর মন্দির,মহারাষ্ট্র – বিজিত কুমার রায়

ঘৃষ্ণেশ্বর মন্দির,মহারাষ্ট্র – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ঘৃষ্ণেশ্বর মন্দির,মহারাষ্ট্র বিজিত কুমার রায় জ্যোতির্লিঙ্গ হল শিবপুরাণ গ্রন্থে উল্লিখিত ১২টিজ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরের অন্যতম। ঘৃষ্ণেশ্বরকেই সর্বশেষ জ্যোতির্লিঙ্গ মনে করা হয়। ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের দৌলতাবাদ থেকে ১১ কিলোমিটার ও আওরঙ্গাবাদ থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে বেরুল গ্রামে এই জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরটি অবস্থিত। মন্দিরটি ইলোরা গুহার কাছে অবস্থিত। আমি আমার কাজের সুবাদে বহুবার আউরঙ্গবাদ যেতাম। তারই মধ্যে একবার এই মন্দির দর্শনের সৌভাগ্য হয়েছিল। মন্দিরের গাত্র-অলংকরণে প্রাগৈতিহাসিক মন্দির প্রথা ও প্রাগৈতিহাসিক স্থাপত্যশৈলীর মিশ্রণ দেখা যায়। মন্দিরে রক্ষিত শিলালিপিটি এখানকার পর্যটকদের কাছে একটি বিশেষ আকর্ষণ। মন্দিরটি লাল পাথরের তৈরি। এতে পাঁচটি চূড়া দেখা যায়। বর্তমান মন্দিরটি অষ্টাদশ শতাব্দীতে নির্মিত। এর গাতে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি খোদিত আছে। কথিত আছে, বেরুলের শিবভক্ত উপজাতি-প্রধান ঘৃষ্ণেশ্বর...
জ্যোতিরলিঙ্গ দেওঘর – বিজিত কুমার রায়

জ্যোতিরলিঙ্গ দেওঘর – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
জ্যোতিরলিঙ্গ দেওঘর বিজিত কুমার রায় ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনা জেলার দেবগৃহ অর্থাৎ দেবতার ঘর আজ হয়েছে দেওঘর। বৈদ্যনাথ ধাম নামেও সমধিক খ্যাত। রেল স্টেশনও বৈদ্যনাথ ধাম। দেব লিঙ্গের শিবের পাঁচ আঙুলের ছাপে জড়িয়ে রয়েছে পুরাণ কাহিনি। ৭২ ফুট উঁচু মন্দিরে দেবতা কামনা লিঙ্গ এখানে বৈদ্যনাথ নামে খ্যাত। দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের অন্যতম বৈদ্যনাথ বা ভগবান শিবের মন্দিরটি এক গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু তীর্থ। ১৫৯৬ সালে এই মন্দির গড়েন রাজা পূরণমল। চকবন্দি, গোলাকার মন্দিরে পুষ্পমাল্যে ভূষিতদেবতার স্বরূপ দর্শন মেলে সন্ধ্যায় স্নান অভিষেক কালে। বিপরীতে ৯ অনাদি শিব ছাড়াও নানান দেবদেবী আছেন মন্দিরে। তেমনই আছে মন্দিরের উত্তরে ১৫০ সিঁড়ির ক্ষীরগঙ্গা দিঘি। ৬ কিমি দূরে গঙ্গা। ৫১ পীঠের এক পীঠ এই বৈদ্যনাথ ধাম, বিশ্বাস অনুযায়ী সতীর হৃদয় পড়েছিল এখানে। শিবপুরাণের কাহিনি অনুসারে, ত্রেতাযুগে লঙ্কা অধিপতি রাবণ চেয়েছিলেন যে তার রা...
ইউরোপ ভ্রমণ (সপ্তম পর্ব) : ভেনিস – বিজিত কুমার রায়

ইউরোপ ভ্রমণ (সপ্তম পর্ব) : ভেনিস – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ইউরোপ ভ্রমণ (সপ্তম পর্ব) : ভেনিস বিজিত কুমার রায় রুটিন ধরে সকাল ৬টায় ওঠা, ৭টাতে ব্রেকফাস্ট আর ৮টার সময় বেরোনো। যদিও ১০-১১ দিনের ক্রমাগত ঘোরাঘুরিতে শরীর একটু টায়ার্ড তবুও কিছু করার নেই। আবার ৫ ঘন্টার বাস জার্নি। তবে বাসে কোনো ঝাঁকুনি না থাকাতে চাইলে পরে ঘুমের কোনো অসুবিধা নেই। সিটগুলিও খুবই আরামপ্রদ। তবে আমার বাইরের দৃশ্য মিস করার কোনো ইচ্ছা ছিল না। আমাদের এই জার্নিতে পুরোটাই আপেল আর অলিভ ক্ষেতের পাশ দিয়ে যাওয়া। আমরা এসে পৌঁছালাম ভেনিস ম্যাস্ত্রো বলে একটি স্থানে যেটি মেনল্যান্ডে। এখানে একটি ভারতীয় রেস্টুরেন্টে লাঞ্চ সারা হলো। এরপর ২৫ মিনিটের ফেরি সার্ভিসে আমরা ভেনিস পৌঁছালাম। ফেরিঘাটের সামনেই সব হোটেল রেস্তোরাঁ ইত্যাদি আর সবসময়েই যেন হইহই চলছে। বিক্রি হচ্ছে নানা স্যুভেনির, নানা রকমের মুখোশ। এই সামনের রাস্তাটি পুরোটাই যেনো একটি মেলা গ্রাউন্ডের মতো। নানা কিছু বিক্রী হচ্ছে। গান হচ্ছে একর্ড...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!