Shadow

Author: Kulayefera

এবং অলকানন্দা – দেবপ্রিয়া সরকার

এবং অলকানন্দা – দেবপ্রিয়া সরকার

গল্প
এবং অলকানন্দা দেবপ্রিয়া সরকার এক দরজাটা খুলতেই হিমেল হাওয়ার ঝাপটা এসে লাগলো চোখে মুখে। হুড়মুড়িয়ে ঠান্ডা উওুরে বাতাস ঘরের ভেতর ঢুকছে আগলে রাখা উষ্ণতাটুকু গিলে খাবার মতলবে। প্রাথমিক ঝটকা সামলে গায়ের চাদরটা ভাল করে কানে মাথায় জড়িয়ে নিল নন্দা। সন্তর্পণে সদর দরজা বন্ধ করে পা বাড়াল ঘরের বাইরে। এবার পৌষের শুরু থেকেই জাঁকিয়ে শীত পড়েছে। উওরবঙ্গের শীতের রকমসকম নন্দার ভালই জানা। মায়ের পেট থেকে বেরিয়ে আসা ইস্তক এর দামালপনা দেখে আসছে। আজ কুয়াশাও পড়েছে জব্বর! দু’হাত দূরের জিনিসকেও ঠাহর করা যাচ্ছে না ঠিকঠাক। রাস্তাঘাট শুনশান। সঙ্গের ঢাউস ব্যাগটাকে আঁকড়ে দ্রুত পা চালালো নন্দা। ঘন কুয়াশার পর্দা ডিঙিয়ে নজরে আসছে হলদে রঙের স্কুল বাড়িটা। একটা আবছা মানুষের ছবি চোখে পড়ছে ঝুপসি ছায়া ঘেরা চন্দনগাছের নীচে। নন্দা একটু থমকালো। অজান্তেই বুকের গহীন কুঠুরি থেকে বেরিয়ে এল একটা স্বস্তির শ্বাস। টুপি-মাফলারে মাথা গলা...
সিধু-কানুর দেশ থেকে রাজমহলঃ ইতিহাসের পথ ধরে – সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়

সিধু-কানুর দেশ থেকে রাজমহলঃ ইতিহাসের পথ ধরে – সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
সিধু-কানুর দেশ থেকে রাজমহলঃ ইতিহাসের পথ ধরে সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায় বছর কয়েক আগে এক দুর্গাপুজোর অষ্টমীর সকালে গৌড় এক্সপ্রেস আমাদের ছয়জনকে নামিয়ে দিল পাকুড় স্টেশনে। পূবাকাশে সূর্য তখনও উঁকি দেয়নি। পাখিরা গলা সাধা শুরু করেনি। প্ল্যাটফর্মে ট্রেনের অপেক্ষায় বসে থাকা যাত্রীরা কেউ ঘুমে ঢুলছেন। কেউবা আবার স্টেশন-মাস্টারের ঘরের সামনে ট্রেন আসার সময় জানতে উদগ্রীব। স্টেশনের বাইরের দেওয়ালে লাগানো একটা ইলেকট্রনিক বোর্ড স্থানীয় তাপমাত্রা, আপেক্ষিক আর্দ্রতা ইত্যাদি আবহাওয়া-সংক্রান্ত তথ্যাদির জানান দিচ্ছে। ঝাড়খণ্ডের এক মফস্বল শহরের স্টেশনে যাত্রী পরিষেবার এই অতিরিক্ত ব্যবস্থা যুগপৎ বিস্মিত ও মুগ্ধ করল। স্টেশন-সংলগ্ন একটি দোকানে চা খেয়ে আমরা রিক্সায় উঠলাম। গন্তব্য পাকুড় রাজবাড়ি। ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুলাই বীর বিপ্লবী সিধু, কানু, চাঁদ ও ভৈরবের নেতৃত্বে এক বিরাট সাঁওতাল বাহিনী সামন্ততান্ত্রিক শোষণ ও উৎপীড়ন...
ইউরোপ ভ্রমণ (চতুর্থ পর্ব) – বিজিত কুমার রায়

ইউরোপ ভ্রমণ (চতুর্থ পর্ব) – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ইউরোপ ভ্রমণ (চতুর্থ পর্ব) বিজিত কুমার রায় ইউরোপ ভ্রমণ - ফরাসি আল্পস এ দুই রাত্রি। আরামের ঘুমটা ভাঙিয়ে দিল খুব সকালে। তারপর তৈরি হয়ে ব্যাগ পত্র নীচে রেখে রেস্টুরেন্টে। সেখানে বেশ জম্পেশ করে ফল, রকমারি ক্রয়েশে আর স্প্যানিশ অমলেটের ব্রেকফাস্ট সেরে বাসে। সকাল ৭টায় ছাড়লো বাস কারণ পাড়ি দেবো ৭ ঘণ্টার রাস্তা। অবশ্য রাস্তা ছিল অনবদ্য সুন্দর দৃশ্যে ভরা সবুজের সমাহার। এই প্যারিস থেকে জিনিভা আসার সময় আমাদের মধ্যে তিনটি ফেমিলি ওরা ইউরোপের বিখ্যাত ট্রেন যাত্রা (ডিডি এলজে খ্যাত) উপভোগ করবে বলে ট্রেনে রওয়ানা হলো। দুপুর ১২টার সময়ে রাস্তাতে একটি গ্যাস স্টেশনে থেমে সঙ্গে করে নেওয়া প্যাকড লাঞ্চ খাওয়া হলো। তারপর দুপুর ২.৩০ নাগাদ জিনিভা সুইজারল্যান্ডে। সেখানে ইউনাইটেড নেশনসের হেড কোয়াটর্স। এছাড়া আছে আইএলও এর অফিস। এখানে ওই বিল্ডিংয়ের সামনে একটি বিশাল চেয়ারের প্রতিমূর্তি রাখা আছে যার একটি পা নেই। শুনলাম বিশ...
উমাশশী কর্মকার – জলি চক্রবর্তী শীল

উমাশশী কর্মকার – জলি চক্রবর্তী শীল

গল্প
উমাশশী কর্মকার জলি চক্রবর্তী শীল 'উমাশশী কর্মকার আছে তো?' ফড়িং এবার মাথা চুলকায়|  এ বাড়িতে উমশশী বলে কেউ আছে নাকি? 'খোকা এই জন্য বললাম বাড়ির বড় কাউকে ডাক?' ভোটার লিস্ট কারেকশন করতে আসা লোকটি মৃদু বিরক্তি নিয়ে ফড়িংকে বলে| ফড়িং দুপুরবেলা একা একাই খেলছিল| এই সময় বাড়ির সবাই একটু বিশ্রাম নেয়| আর এই সময়টাতে ফড়িং এ বাড়ির সর্বেসর্বা| তাই কর্মীটি আসতেই সেই বলেছিল‚ তার সাথেই কথা বলতে‚ এখন কাউকে ডাকা যাবে না| অগত্যা কি আর করার আছে‚ বড় কাউকে তো ডাকতেই হবে| ফড়িং ভিতরে চলে যায়| কুঁজি ঠাম্মি তো জেগেই থাকে| কুঁজি তখন বসে বসে ঝিমোচ্ছিল| একটু পরেই রাস্তাকলে জল আসবে| লাইন পড়বে| তার আগেই তাকে গিয়ে লাইন দিতে হবে| 'ও কুঁজি ঠাম্মি‚ উমাশশী কর্মকারকে চেনো?' ঝিমুনি টুটে গেলেও তখুনি কুঁজি বুঝে উঠতে পারে না‚ ফড়িং কি জানতে চাইছে| 'কি বললি?' 'বলছি উমাশশী কার নাম তুমি কি জান?' 'তাকে তোর কি দরকার শুনি?' 'ঐ ...
পথের কাদাজল – উৎপল দত্ত

পথের কাদাজল – উৎপল দত্ত

কবিতা
পথের কাদাজল উৎপল দত্ত পথে নেমে বেপথু হতে চাইনি কখনও - কাদার ছিট জামায় মেখে বাড়ি ফিরেছি। বোনকে বলেছি ধুয়ে দে - গীতি কবিতা, গণিতের সূত্র শুধরে দেব - ধুয়ে রাখিস। কাদা-কুৎসিত জামা সারারাত জেগেছিল আমি তো একুশ, বেহুঁশ হওয়ার ভয়ে পার্কে ঘুরি না, পথের মাপজোক করি। চুলবুলে মেয়েটি যদি রক্তে লালা ঢালে হাতছানি সময়ে যদি ছোবল হয়ে যায়! একুশের ছেলে। আবোল। তাবোল। ছোবল। এ বয়সে চোরাস্রোত গোপনে শিরায় উথলায় আহত মন জানে না পথের বাঁকের নিগূঢ় কথা কী আছে নদীর বাঁকে, মধু না বিষ উজিয়ে সে যায় উত্তাল, দুপুরের উষ্ণ কথার ফাঁকে - তাই এ একুশ একাই রাত জাগে। তড়পায়। ঘুমায়। তিলকে তাল করা অন্যায় তাও বিস্মৃত হয়ে সংযুক্তাকে তিলোত্তমা বলেছি এক বিকেলে মুখ ফিরিয়ে সে ক্রিকেটের গল্প তুলেছিল - আকাশ ছুঁই-ছুঁই ছক্কাটি সীমানায় ধরা পড়ে মনিটরে থার্ড আম্পায়ার, মন ছটফট করে। ************************************************...
দৃঢ় অঙ্গীকার – কঙ্কনা সেন

দৃঢ় অঙ্গীকার – কঙ্কনা সেন

কবিতা
দৃঢ় অঙ্গীকার কঙ্কনা সেন নারী দেহ দেখলেই মনে হয় এতো শুধু পণ্য!! যখন যেমন সুযোগ পাবে লুটে নাও___ কোর না তাকে গণ্য!!! আদিম হিংস্রতায় তার সযত্নলালিত শরীরে ভরে দাও দাঁত ও নখের উগ্র বিষ। লজ্জা কিসের? এ তো পুরুষের অধিকার! তাই কোর না মান্য শিশুকে বৃদ্ধা সন্ন্যাসিনীকে সুখী গৃহকোণের স্ত্রীকে বা ফুটপাতের কাগজকুড়ুনীকে। যে মেয়েটি পরম নির্ভরতায় উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দুচোখে মেখে আসতো শিক্ষকের কাছে__ তাকে মূল্য দিতে হয়। যে মেয়েটি 'লাইফ অফ পাই' দেখে উজ্জীবিত হয় বাঁচার প্রেরণায় তাকেও মূল্য দিতে হয় নরখাদকের হাতে। তুমি না নারী? তোমার শরীরে আমার অধিকার। প্রতিবাদ? চোপ! অ্যাসিডে দেব বন্ধ করে মুখ__ তোমার শরীর ক্ষতবিক্ষত করেই আমার সুখ! কবিতা, তোমায় দিই নি এখনো ছুটি___ শরীর আমার ঝলসে গেছে মনের আগুন নিভবে না যে এবার শুরু অন্য লড়াই প্রতিবাদ তাই রক্তস্রোতে দুর্বার আমি দুর্দম আম...
যন্ত্রণা – ব্রততী সেন দাস

যন্ত্রণা – ব্রততী সেন দাস

গল্প
যন্ত্রণা ব্রততী সেন দাস কুর্চি, আমি বিজনের সাথে কথা বলেছি। কাল রাতেও ওর সঙ্গে প্রায় আড়াইটে অবধি কথা হল। কিন্তু না, আমি কোন সমাধান সূত্র খুঁজে পাইনি। হয়ত সত্যি এর কোন সমাধান হয় না। হলে হয়ত আমার জীবন টা আজ অন্য খাতে বইত।....কিন্তু আমি খুব কষ্ট পেয়েছি রে, তিলে তিলে যে জীবন টা আমি গড়ে তুলেছিলাম একার হাতে সেটা যেন তাসের বাড়ির মত হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল... আরো একবার বাস্তুহারা হলাম। আমার সমস্ত লড়াই, জেতার ইচ্ছে, অহংকার মিথ্যে হয়ে গেল। বাইশ বছর আগে যখন বাইরের পৃথিবীতে পা রাখতে হয়েছিল তখন মাথার ওপর কোন ছাদ ছিল না তবুও আমি ভয় পাইনি কারণ আমার ডান হাত টা ধরা ছিল এক সাত বছরের শিশুর হাতে। সে আমার একমাত্র সন্তান বিজু। ও তার মায়ের অপমান, বঞ্চনা আর রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম দেখে শিউরে উঠত। বাবার অনাচার আমাদের পথের যে মোড়ে এনে ফেলেছিল তাতে বিজন ভিষণ জেদি হয়ে গেছিল। মেধাবী ছিল তাই পরীক্ষার নানা কঠিন বাধা টপকে আজ ভিন...
ইউরোপ ভ্রমণ (তৃতীয় পর্ব) –  বিজিত কুমার রায়

ইউরোপ ভ্রমণ (তৃতীয় পর্ব) – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ইউরোপ ভ্রমণ (তৃতীয় পর্ব) বিজিত কুমার রায় ইউরোপ ভ্রমণ, ফ্রান্স (প্যারিস) দুই দিন। সকাল সকাল উঠে চেক আউটের জন্য তৈরি। ব্রেকফাস্ট খেয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করা হলো সামনের রাস্তাতে। তারপর প্যারিস রওয়ানা ৪ ঘন্টার রাস্তা। তবে এখানে বাস জার্নি গায়ে লাগেনা কারণ সুন্দর আরামদায়ক মার্সিডিজ বাস আর রাস্তাও মাখনের মতো। আকাশের রং ঝকঝকে নীল। দেখলেই মনে আনন্দ আসে। দুপুর বারোটাতে এক গ্যাস স্টেশনে বাস থামল ডিজেল নেয়ার জন্য ও আমাদের পেটে কিছু দেওয়ার জন্য। স্যান্ডউইচ ফ্রিটার্টস ইত্যাদি খাওয়া হলো। এরপর একটা নাগাদ প্যারিসের কাছে এলো। আমরা ম্যানেজারের সাথে আলোচনা করে কালকের টাইট শিডিউল থেকে লুভর মিউসিয়াম আজকে নিয়ে এলাম। হোটেল যাওয়ার আগে ওখানে থামা হলো দুই ঘণ্টার জন্য। লুভ্‌র জাদুঘরটি লুভ্‌র প্রাসাদে অবস্থিত। ফ্রান্সের রাজা ২য় ফিলিপ প্রাসাদটিকে আদিতে ১২শ থেকে ১৩শ শতকে একটি দুর্গ হিসেবে নির্মাণ করেছিলেন। জাদুঘরে...
স্বচ্ছতা দূত – প্রণব আচার্য্য

স্বচ্ছতা দূত – প্রণব আচার্য্য

কবিতা
স্বচ্ছতা দূত প্রণব আচার্য্য আমরা হলাম স্বচ্ছতা দূত । রাস্তাঘাট সাফাই করে, জঞ্জাল সব ভ্যাট-এ ভরি । নিত্য এ কর্মের দ্বারা রোগের জীবাণু আমরা নাশ করি । বাঁচাতে মারণরোগের হাত থেকে সকল নগরবাসীদের আমরাই যে সব লাগাম ধরি । ঊষার আলো ফুটতেই, বাঁশি বাজিয়ে প্রতি বাড়ি হতে জঞ্জাল সব সংগ্রহ করি । এ শহর, এ গ্রাম আমাদের কাছে যেন এক পুন্য তীর্থভূমি । তার শুধ্বয়নে, তার পরিচ্ছন্নে আমরা যে সদাই সতর্ক থাকি । কারণ, এ পরিবেশ আমাদের জন্মভূমি । এ কর্ম আমাদের একার নয়, সকল নাগরিকের । বন্ধ কর সব ময়লা ফেলা যত্রতত্র, আর নদী নালা পূর্ন করা আবর্জনায় । গড়তে যদি চাই এ পরিবেশ স্বাস্থ্যকর ও সুখকর, মানতে হবে নিয়মবিধি সকল অধিবাসীবৃন্দের । **********************************************      প্রণব আচার্য্য পরিচিতি : বি. কম (অনার্স), কাব্য ও সাহিত্য চর্চায় অনুরাগী। সম্প্রতি কিছুদিন আগে থেকে কলম কে সাথী করে পথ...
ইউরোপ ভ্রমণ (দ্বিতীয় পর্ব) : ক্রুসে যাত্রা আর হল্যান্ড, ব্রুসেলস ভ্রমণ – বিজিত কুমার রায়

ইউরোপ ভ্রমণ (দ্বিতীয় পর্ব) : ক্রুসে যাত্রা আর হল্যান্ড, ব্রুসেলস ভ্রমণ – বিজিত কুমার রায়

দেখবো এবার জগৎটাকে
ইউরোপ ভ্রমণ (দ্বিতীয় পর্ব) : ক্রুসে যাত্রা আর হল্যান্ড, ব্রুসেলস ভ্রমণ বিজিত কুমার রায় পরের দিন খুব সকালে উঠে তৈরি হয়ে চা খেয়ে রুম থেকে বেরোনো হলো। বাইরের ডেকে গিয়ে হুহু করে কাঁপতে কাঁপতে বাইরের দৃশ্য দেখলাম ও কিছু ছবি তোলা হলো। তারপর রেস্টুরেন্টে গিয়ে ভালো রকম প্রাত:রাশ হলো। এরপর মালপত্র (ছোট ব্যাগ, কারণ বড়ো সুটকেস ইত্যাদি বাসেই ছিল) নিয়ে বেরোনোর রাস্তাতে হল্যান্ডে ঢোকার ইমিগ্রেশন। বাসে উঠে আমাদের প্রথম গন্তব্য ছিল "মাদুরোদম" একটা মিনিয়েচার সিটি। হল্যান্ডের রাস্তা ছিল খুব সুন্দর আর মাঝে মাঝে চোখে পড়ছিল পুরোনো উইন্ড মিল। মাদুরদমের ভেতরে পুরো একটা শহর যেন মিনিয়েচার স্কেলে তৈরি করা আছে। মজা লাগে দেখতে অনেকটা গালিভার ট্রাভেলসের মতো। কিছু ছবি তোলা হলো। এরপরের গন্তব্য ছিল একটি চিজ তৈরির ফেক্টরিতে। সেখানে যদিও চীজ তৈরি দেখলাম কিন্তু গন্ধে প্রাণ যায়। তারপর দেখলাম হল্যান্ডের কাঠের জুতা তৈরির ফ...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!