কাশবন ৪ – সম্পাদকীয়
সম্পাদকীয়
দেবদত্ত বিশ্বাস
বছরঘুরে মা আবার এসেছেন পিতৃভূমে। শালুক,শিউলি,কাশফুলে সেজে উঠেছে প্রকৃতি। কিন্ত সেই সোনালী রোদ্দুর কোথায় গেল?কোথায় গেল আসমানী রঙের আকাশে পেঁজাতুলোর মতন ভাসমান মেঘ বালিকাদের উচ্ছ্বলতা? এর বদলে দ্বিপ্রহরেই অন্ধকার। ধূসর মেঘের ওড়না জড়ানো এ যেন এক অস্পষ্ট বাদল দুপুর! অক্টোবরের শুরুই যে এভাবে!কাগজে কলমে শরৎ এসে গেলেও বর্ষার কিন্ত যাবার নাম নেই। আবহাওয়া বলছে পুজোর চারদিন বাংলা ভাসবে নিম্ন চাপে। এমনিতে নানান রকম চাপে বঙ্গজীবন অতিষ্ঠ। সব প্রতিকূলতাকে দুহাতে সরিয়ে "কুলায়ফেরা" কিন্তু তাঁর আপন কর্মে নিয়োজিত স্থিতধি,অনড় এক উৎসর্গিত সাধক।শারদ সংখ্যা "কাশবন"এবারে চতুর্থ বছরে পদার্পণ করলো। মারণ ভাইরাসের সেই মৃত্যু আতঙ্কের রুদ্ধদ্বার বছরগুলোতেও কুলায় ফেরার কাশবন ফুটেছে স্বাভাবিক ছন্দে। এবারও এসেছে নতুন আঙ্গিকে। পুরনো কলমের পাশাপাশি একঝাঁক নতুন কলম। এসবে...