Shadow

কুলায়ফেরা – পঞ্চম বর্ষপূর্তি

কুলায়ফেরা – পঞ্চম বর্ষপূর্তি

আলোকের এই ঝর্ণাধারায় – অনসূয়া সরকার বিশ্বাস

আলোকের এই ঝর্ণাধারায় – অনসূয়া সরকার বিশ্বাস

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
আলোকের এই ঝর্ণাধারায়          অনসূয়া সরকার বিশ্বাস                                                                                       (১) সকাল থেকেই মাথাটা ভার হয়ে আছে শ্রীলেখার। কেমন যেন একটা গুমোট লাগছে। জানালার পর্দা সরিয়ে কিছুক্ষণ একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে, বাগানে গন্ধরাজ গাছটার দিকে। ফুলে ফুলে ভরে গেছে গাছটা। সন্ধ্যে হলেই সুন্দর গন্ধে চারদিকটা ভরে যায়। এই গাছটা টিডো আর শ্রীলেখা একসঙ্গে লাগিয়েছিল। মাঝে মাঝে বড্ড নিঃসঙ্গ মনে হয়। কে আছে তার টিডো ছাড়া? দেবাশীষ চলে যাবার পর ওই তো তার শিবরাত্রির সলতে। অদ্ভুত শীতল সম্পর্ক তাদের মা ছেলের। অথচ ছোটবেলায় কি ন্যাওটাই না ছিল  টিডো ! আর আজ ! হাজার চেষ্টা করেও দশ বছর ধরে এই দুর্লঙ্ঘ্য্ সীমারেখা অতিক্রম করতে পারেনি শ্রীলেখা। ক্লাস নাইন থেকেই বাইরে পড়া শুরু করলো। কাছ ছাড়া করতে মন চাইতো না। কিন্তু ওর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে মৌন থেক...
ঠাকুরবাড়ি ও বাঈজি সংগীত – অনিন্দ্য বন্দ্যোপাধ্যায়

ঠাকুরবাড়ি ও বাঈজি সংগীত – অনিন্দ্য বন্দ্যোপাধ্যায়

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
ঠাকুরবাড়ি ও বাঈজি সংগীত অনিন্দ্য বন্দ্যোপাধ্যায় উনিশ শতকের মধ্যভাগে বাংলার সেই ইতিহাস লগ্ন৷ সাংস্কৃতিক নানা বিভাগেই সেই শতাব্দীর শেষার্ধে বিপুল প্রেরণা যুগিয়েছিল৷  কলকাতার তথা বাংলার সংগীত ক্ষেত্রেও তখন নব নব কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টিতে বিভোর৷  ভারতীয় সংগীতের মূল ধারা রাগ সঙ্গীতের চর্চায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে বাঙালি প্রতিভা৷ কলকাতায় খেয়াল ঠুংরির  সত্যিকারের চর্চা ও খানদান শুরু হয় ১৮৫৬ সালে যখন লক্ষ্মৌ থেকে নবাব ওয়াজেদ আলী শা মেটিয়াবুরুজে বন্দীজীবন কাটান  সঙ্গে আনা ওস্তাদ কলাবন্তদের সাহচর্যে৷  ঠুংরি গানের যোগসূত্র যেন নবাব ওয়াজেদ আলী শাহ দরবারের তওয়ায়েফ বা বাঈজিদের সঙ্গে৷  নবাবের মৃত্যুকাল পর্যন্ত প্রায় তিরিশ বছর ধরে সেই দরবারে নিয়মিত বসতো নাচ-গানের মেহফিল৷ ভারতবর্ষের নানা স্থান থেকে ওস্তাদ বাঈজিরা আসতো এই দরবারে৷ কলকাতার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের মায়া এড়াতে পারত না তাঁরা৷ উত্তর ভারতের অনেক ব...
এখনও চোখ বন্ধ দেখি – অনুপ দত্ত

এখনও চোখ বন্ধ দেখি – অনুপ দত্ত

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
এখনও চোখ বন্ধ দেখি অনুপ দত্ত মনের ভিতরে এক উচ্চাঙ্গ সুর ঘুরে ম’রে ওপারে বাংলাদেশে ঢাকায়,এপারে মনের ঘরে৷ ভাষা ভাষা আমার আপন বাংলা ভাষা মায়ের মুখে প্রথম ডাকা খোকা ভালবাসা৷ সে সুর-ঝর্ণা স্মৃতি নয় মধুর নিরবধি সে আমার দেশ, কানন মনন বননদী৷ আরও কতো সুর সাধা আমার মায়ের মুখ মায়ের মুখে কত গান ঘুমপাড়ানি সুখ৷ এখনও চোখ বন্ধ দেখি হাজার সময় সূর্য তাপে আমার মায়ের ভাষা জ্বলে ওঠে সদর্পে৷ সে দর্পে লোহিত সোহাগ তার ভাষা নেই জুড়ি সে সোহাগ দেয় হাজার ছেলে মারের সাগর পাড়ি৷ বুকে সাজিয়ে বাংলা ভাষা বুলেট মালা সহস্র প্রাণ পার হয় কবর শ্মশান কারবালা৷ তারা ভালবাসা… তারা বাংলা ভাষার তুড়ি তারা তর্জনী তুলে ভুলতে না দেয় একুশে ফেব্রুয়ারি৷ ****************************************************** অনুপ দত্ত পরিচিতি কবি অনুপ দত্ত-র জন্ম কালীতলা হাট, বগুড়া শহর, বাংলাদেশ৷ ওপার বাংলায় ইশকুল শেষে বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্র...
বলা যায় – অনুপ ঘোষাল

বলা যায় – অনুপ ঘোষাল

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
বলা যায় অনুপ ঘোষাল নিভৃতের দিকে হেঁটে গেলে বৃষ্টিরা বৃষ্টির সাথে মিশে যায়। মেঘেরাও ফেলে আসে নামডাক, আদরে জড়িয়ে ধরে কুয়াশা গন্ধমাখা মিহি সন্ধ্যার গান। এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন। গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে! বড় বেশি মিঠে লাগে কাকভেজা বিডিও অফিস। একটু বাঁদিকে গেলেই বোধগম্য নদী-ঋণ, ধোয়ামোছা জাতীয় সড়ক। এরা সব মুখ বুজে থাকে অবুঝ তালুর ভিতর। শেষ বাস চলে গেলে দৃষ্টি সরিয়ে রাখে মাইলফলক। একসাথে ভিজে যায় ঝুঁকে থাকা ল্যাম্পপোস্ট, আনমনা বীজধান আর অনর্গল চাঁদ। নোনা দেওয়ালের গায়ে সযত্নে আঁক কেটে যায় কেউ। ফেলে যায় দোরগোড়া কিছু। তাঁকেই সম্পূর্ণ ভাবি! ভেবে ফেলি শূন্যতর সুখ! সেই ভুলে, নিজেকে সাজিয়ে রাখি সম্পন্ন তাঁবুর আড়ালে। ঠিক যেন তোমাদের পাড়া। মুড়ে নিতে চাই সবটুকু মায়া সোহাগী থলিতে। তারপর চড়ে বসি অলীকের পিঠে অবুঝ শিশুর মতো। রেডিওটা বেয়াদপ বড়! বারবার বলে চলে - ...
মুক্তির আকাশ – অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মুক্তির আকাশ – অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
মুক্তির আকাশ অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় দিব্য ঝকঝকে এক সোনালী সকাল। তবে এখানে রোদের তেজটা একটু যেন বেশীই। আর সেটাই তো হওয়া স্বাভাবিক। কারণ রাজ্যটা হল মহারাষ্ট্রের একটা শহর পুনে। তবে আমার কিন্তু এখন তেমন গরম লাগছেনা। ঘামও হচ্ছে না। খুব ভোরেই আজ হঠাৎ ঘুমটা ভেঙে গেল। আর তখন থেকেই নিজেকে বড় হালকা ফুরফুরে মনে হচ্ছে। সেই বহুদিন আগে হলং বেড়াতে গিয়ে ভোরবেলায় পাগলা হাওয়ার বুকে নিজেকে সমর্পণ করা শিমুল তুলোর উদ্দেশ্যবিহীন ওড়াউড়ি দেখেছিলাম। এখন নিজেকে ঠিক সেই নরম, তুলতুলে শিমুল তুলোর মতোই লাগছে। আমি এখন বেশ জমিয়ে সোফার মাথায় চেপে দুই বন্ধুর বিচিত্র ঝগড়া উপভোগ করছি। দিনকয়েক আগে আমি বেড়াতে এসেছি পুনেতে, আমার বড়মেয়ের কাছে। দুই বন্ধু একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেশ সুন্দর মিলেমিশে থাকে। তবে লড়াইটা হয় মূলতঃ খাওয়া নিয়ে। ক্রিসেন্ট দক্ষিণী খাবার পছন্দ করে, আর আমার মেয়ে অবশ্যই বাঙালি খাবার। গত পাঁচদিন ধরে ত...
দশভূজা – অমৃতা লাহিড়ী

দশভূজা – অমৃতা লাহিড়ী

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
দশভূজা     অমৃতা লাহিড়ী    *‌‌দশভূজা* বৃহদারণ্যক উপনিষদে আছে সৃষ্টিকর্তা বিরাট পুরুষের আপন সৃষ্টি বৈচিত্র্যকে উপলব্ধির ইচ্ছা থেকেই নারী সত্তার উৎপত্তি-"আত্মবেদমগ্র আসীদেক এব,সোহকাময়ত জায়া মে স্যাৎ"। অর্থাৎ সৃষ্টির পূর্বে আত্মাই একমাত্র ছিলেন। তিনি কামনা করলেন আমার জায়া উৎপন্ন হোক। এই ঔপনিষদিক বাণী প্রকৃতপক্ষে নারী জাতির মহিমা সম্বন্ধে ভারতীয় ধারণাকেই তুলে ধরা হয়েছে। ভারতীয় দর্শনে নারী সৃষ্টির সঙ্গে অভিন্ন অখন্ড সত্তার প্রকাশ বৈচিত্র্যের রূপায়ণে  নারী অপরিহার্য। শাস্ত্রে পাওয়া যায়, অতি পাতকীও দুর্গা নাম স্মরণ মাত্র পাপ থেকে মুক্ত হয়, দুর্গা নাম জপ করলে তৎক্ষণাৎ পাপ মুক্তি পায়।                              দুর্গা মন্ত্র মহামন্ত্র সমস্ত বিষ্ণু মন্ত্রের অধিষ্ঠাত্রী দেবী দুর্গা।                   "সর্ব্বেষাং বিষ্ণুমন্ত্রাণাং দুর্গা অধিষ্ঠাত্রী দেবতা" মহাভারতে আছে দেহ বন্ধ বিম...
স্বাধীনতা দিবস – আশিস কুমার সরকার

স্বাধীনতা দিবস – আশিস কুমার সরকার

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
স্বাধীনতা দিবস আশিস কুমার সরকার মাত্র কয়েকদিন আগেই ফিরে এসেছিল আরও একটি ১৫ই আগস্ট, আরও একটি স্বাধীনতা দিবস। না, ১৯৪৭ এর ১৫ই আগস্টের ব্রাহ্ম  মুহূর্তে বা উষালগ্নে পাঁজিপুঁথি ঘেঁটে বৈদিক মতে স্বাধীনতার শুভলগ্ন স্থির হয়নি। ১৪ই আগস্টের মধ্যযামের ঠিক পরেই, ইংরেজি মতে ১৫ইর শুরুতে, রেডিওতে গমগম করে ঘোষিত হয়েছিল স্বাধীনতার বার্তা! বেজে উঠেছিল অসংখ্য মঙ্গল শঙখ, ঘরে ঘরে-বাতায়নে বাতায়নে জ্বলেছিল প্রদীপ। নগরীর পর নগরী সেজে উঠেছিল উজ্জ্বল আলোক সজ্জায়।  তেরঙ্গা ঝাণ্ডা হাতে লক্ষ লক্ষ মানুষের ঢল নেমেছিল রাস্তায় রাস্তায়। কিন্তু ক'লকাতা মহানগরীতে উৎসব ছিল কিছুটা স্তিমিত। এর কিছুদিন আগের (এবং তার অব্যবহিত পরেরও) জিন্নার ডাকের "ডাইরেক্ট অ্যাকশন"- এর দাঙ্গার ফলে মহানগরীর রাস্তায় রাস্তায় বয়ে যাওয়া রক্তেস্রোতের বিভীষিকা মানুষজন তখনও ভুলতে পারেন নি! ...এলো স্বাধীনতা !! কিন্তু কি ভাবে এলো, কেমন হ'ল সে স্বাধীনতা...
একটি উপন্যাস ও বর্তমান বিশ্ব – আশিস দাস

একটি উপন্যাস ও বর্তমান বিশ্ব – আশিস দাস

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
একটি উপন্যাস ও বর্তমান বিশ্ব আশিস দাস জীবন থেকেই উঠে আসে গল্পের চরিত্র। জীবনের নানা ঘটনারই চিত্ররূপ দেখা যায় সিনেমায় বা নাটকে,কিন্তু যদি দেখা যায় যে গল্পের চরিত্ররা হঠাৎ জীবন্ত হয়ে উঠেছে অথবা যদি দেখা যায় জীবনের রঙ্গমঞ্চে কল্পিত কাহিনীর পুনরাভিনয়,তাহলে সে এক অদ্ভুত অনুভূতি। আজ সারা পৃথিবী ভয়ঙ্কর করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। এই ভাইরাসের আক্রমনে চীন দেশ বিপর্য্যস্ত,দেশ জুড়ে মৃত্যুর মিছিল।  চীনের উহান শহরে এই রোগের সূত্রপাত এবং ক্রমে পৃথিবীর অন্যান্য শহরেও ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ। 2019 এর December এ প্রথম এই রোগ ধরা পড়ে এবং সেই থেকে স্তব্ধ চীন। এই রোগের সেবা করতে গিয়ে বহু স্বাস্থ্যকর্মী মারা গেছেন। যে চিকিৎসক প্রথম এই বিপজ্জনক ভাইরাসের সন্ধান দিয়েছেন,মৃত্যু হয়েছে তাঁরও। বিখ্যাত  নোবেলজয়ী সাহিত্যিক আলবেয়ার কাম্যু তাঁর "দ্য প্লেগ" উপন্যাসে মহামারীর ভয়ঙ্কর রূপের ছবি দিয়েছেন। ওই উপন্যাস...
দৃঢ় অঙ্গীকার – কঙ্কনা সেন

দৃঢ় অঙ্গীকার – কঙ্কনা সেন

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
দৃঢ় অঙ্গীকার কঙ্কনা সেন নারী দেহ দেখলেই মনে হয় এতো শুধু পণ্য!! যখন যেমন সুযোগ পাবে লুটে নাও___ কোর না তাকে গণ্য!!! আদিম হিংস্রতায় তার সযত্নলালিত শরীরে ভরে দাও দাঁত ও নখের উগ্র বিষ। লজ্জা কিসের? এ তো পুরুষের অধিকার! তাই কোর না মান্য শিশুকে বৃদ্ধা সন্ন্যাসিনীকে সুখী গৃহকোণের স্ত্রীকে বা ফুটপাতের কাগজকুড়ুনীকে। যে মেয়েটি পরম নির্ভরতায় উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দুচোখে মেখে আসতো শিক্ষকের কাছে__ তাকে মূল্য দিতে হয়। যে মেয়েটি 'লাইফ অফ পাই' দেখে উজ্জীবিত হয় বাঁচার প্রেরণায় তাকেও মূল্য দিতে হয় নরখাদকের হাতে। তুমি না নারী? তোমার শরীরে আমার অধিকার। প্রতিবাদ? চোপ! অ্যাসিডে দেব বন্ধ করে মুখ__ তোমার শরীর ক্ষতবিক্ষত করেই আমার সুখ! কবিতা, তোমায় দিই নি এখনো ছুটি___ শরীর আমার ঝলসে গেছে মনের আগুন নিভবে না যে এবার শুরু অন্য লড়াই প্রতিবাদ তাই রক্তস্রোতে দুর্বার আমি দুর্দম আম...
যুদ্ধ – কাজরী বসু

যুদ্ধ – কাজরী বসু

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
যুদ্ধ কাজরী বসু মধ্যিখানে ব্রেক নিও আজ। যুদ্ধটায়।  অনেক যুদ্ধ ঘরেই রইল। বন্দুকও।  চোখ রেখেছে মেয়ের দিকে। জঙ্গিরা।  ছিঁড়ছে খাচ্ছে হাত বাড়াচ্ছে। জঙ্গি নয়?  উগ্রগন্ধী আগুন পুষছি। ডোমেস্টিক ।  হিংসে রাখছি হিংসে খাচ্ছি। খুঁজছি ব্লেড।  কান্নাগন্ধে উথলে উঠল রান্নাঘর।  অন্য আর কী ব্যাখ্যা দিচ্ছ সন্ত্রাসের?  হচ্ছি বন্ধু হইনি বন্ধু, জানলে না।  রাগ রেখেছি গুপ্ত অস্ত্রে। বাঘনখে।  বোতল ভরছি কোতল করছি। হাসছি খুব।  আমার কাছে অর্থ শিখবে কোন প্রেমের?  গন্ধ আসছে। গন্ধ পাওয়ার প্রশ্নতে  উত্তরে ভুল,দক্ষিণে ভুল। কোনটা ঠিক?  যুদ্ধ হচ্ছে যুদ্ধ চলছে সবখানে।  পারলে থামাও। বাঁধ দিয়েছ বন্যাতে ? কাজরী বসু : কাজরী বসু কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে সাম্মানিক বাংলায় স্নাতক। স্নাতকোত্তর পড়াশোনা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বাংলায় মাস্টার্স করার পর শিক্ষাব্রতী কাজরী নিয়মিত সাহিত্যচর্চা করেন।...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!