Shadow

কুলায়ফেরা – পঞ্চম বর্ষপূর্তি

কুলায়ফেরা – পঞ্চম বর্ষপূর্তি

লক ডাউন – সুকন্যা দাসগুপ্ত

লক ডাউন – সুকন্যা দাসগুপ্ত

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
লক ডাউন সুকন্যা দাসগুপ্ত লক ডাউন সময়ে সময় কি লক ডাউন হয়? জীবন কি থেমে যায়? হয় কি জীবন স্পৃহার ক্ষয়? জীবনের খুঁটিনাটির  চরৈবেতি কই, যায় না তো থেমে? ক্লান্ত কাঁধের বোঝা----চাওয়া পাওয়া যায় কি নেমে? পরিযায়ী শ্রমিকের মতো আনাগোনা দিন নামচার ডালি দেখি না তো পড়ে থাকে কভু---একা একা নিষ্ফলা খালি। মৃত্যুর খতিয়ান ঘেরা অস্থির সময়ের ত্রাস বিবর্ণ সমাজের ওঠা পড়া নিত্য করে গ্রাস। সুখী রাতঘুমেরা বাষ্প হয়ে পোড়ায় দুচোখ ত্রস্ত মন চায় ধস্ত সময় অবসান হোক ভোরের মিঠে আলো ভুলেছে সঞ্জীবনী পরশ তাড়া করে, পিছু ধায়, হতাশার হারানোর তরস বয়ে চলে লক ডাউন, বয়ে চলে ভয় তিরতির আশাহীন দিগন্তে তবু আশা, কাটবেই এ তিমির।। ************************************************ সুকন্যা দাসগুপ্ত পরিচিতি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরাজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। সাহিত্য কে সঙ্গী করে বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু...
উজানস্রোত – ব্রততী সেন দাস

উজানস্রোত – ব্রততী সেন দাস

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
  উজানস্রোত ব্রততী সেন দাস দেবপ্রিয় বলল- আমি যেখানে থাকি তিয়াসা তোমার ভাল লাগবে না, তুমি থাকতে পারবে না। বরং আমি ফিরে আসি.... - কেন? - খুব নির্জন জায়গা গো, একা তোমার ভয় করবে। -তুমি তো আছো। - আরে: আমি সেই সকালে বেরোব, ফিরব সন্ধে বেলা। মস্ত একটা দিন তুমি কী করে কাটাবে? - সে আমি জানি না, কিন্তু তুমি যদি আমায় ফেলে চলে যাও ফিরে এসে আমায় আর নাও পেতে পারো। মা আর মামা আমার বিয়ে ঠিক করে ফেলেছে, আমি জানি। যেদিন আমায় জানাবে ধরে নাও সেদিন থেকে আমি বাধ্য এই বিয়ে করতে। আমার মায়ের বিরুদ্ধে যাওয়ার ক্ষমতা আমার নেই। মামাও তো মায়ের দিকে। আমি তো এখানেই বরং একা দেব। - হুম, চিন্তায় ফেললে! তোমায় নিয়ে যে কী করি। তিয়াসা চোখের জল মুছে মুচকি হেসে বলল-চল, বিয়ে করে নিই। পুরনো আমলের পরিত্যক্ত বাড়ি, সার দিয়ে কাচের জানলা। মেঝে সিমেন্টের, দেওয়াল কাঠের। কোথাও ফেটে গেছে, কোথাও চলটা উঠে গেছে। উঠোনের এক পা...
স্মৃতিরা ফুরিয়ে এলে – শাশ্বতী হোসেন

স্মৃতিরা ফুরিয়ে এলে – শাশ্বতী হোসেন

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
স্মৃতিরা ফুরিয়ে এলে শাশ্বতী হোসেন প্রথম কবিতা কবে লিখেছিলাম? যেদিন শালকুঁড়ির ফাঁকে ফাঁকে রোদ আল্পনা এঁকেছিল? ঝরনা পাথরের আমোদি পথে তুই যেদিন প্রথম সিগারেট খেয়েছিলি? মনে পড়ছে না। ননীবালা গার্লস স্কুলের প্রেয়ার লাইনে তাপ্তী হঠাৎ সেই গানটি গেয়ে উঠেছিল-- "তখন তোমার একুশ বছর বোধ হয় / আমি তখন অষ্টাদশীর ছোঁয়ায়--" হেড বড়দি তাপ্তীকে শাস্তি দিয়েছিলেন। নাকি যেদিন চশমা পরা অনামিকাকে দেখে অমিত বলেছিল, "আজি বিশ্বময় ব্যপ্ত গেছো প্রিয়ে / তোমারে দেখিতে পাই সর্বত্র চাহিয়ে..." নাহ, কিছুতেই মনে পড়ছে না। অঙ্কের খাতায় নাকি ভূগোলের মানচিত্রে ভাঁজে.... কোথায় যেন লিখেছিলাম! তারাফেনীর নদীর বিকেলে সুর্য যখন ডুবছিল, আকাশ থেকে আবির ঝরে পড়ছিল। চারপাশ বসন্তবর্ণ ঝিরঝিরে বাতাসের কোরাস-- কোকিলের ডানার ঝাপটানি। তুই পাথরের ওপর দু-হাত মেলে গলা খুলে বলেছিলি, দাও খুলে দাও, খুলে দাও, খুলে দাও সুর, মেলে দাও গ...
শ্রীহরি – সোনালী গুহ

শ্রীহরি – সোনালী গুহ

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
শ্রীহরি সোনালী গুহ বৈকুন্ঠপুরের দক্ষিণারঞ্জন মিত্র ব্যবসায়ী মানুষ|পরম বৈষ্ণব|গলায় তুলসীর মালা, দুই বেলা ইষ্ট নাম জপ না করে মুখে কিছুই দেননা| বাড়িতে মাংস দূরের কথা, মাছ ও ঢোকে না| অসম্ভব নিয়ম নিষ্ঠায় জীবন কাটান| বয়েস হয়েছে, চার ছেলেই এখন কারবার দেখা শোনা করে| মিত্রমশাই বাকিজীবন ধর্ম কর্মেই কাটাবেন স্থির করেছেন| স্ত্রী মনোরমা গত হবার পর থেকে আরো যেন পুজো পাঠ বেড়েছে| বাড়িতে চার ছেলে, চার বৌমা, দুই নাতি, একটি নাতনি| ছোট ছেলের এখনো সন্তানাদি হয়নি| এই নিয়ে মিত্রমশাই একটু আক্ষেপ করেন মনে মনে, কিন্তু মুখে কিছু বলেননা| ভাবেন, মনোরমা থাকলে নিশ্চয় যাগযজ্ঞ, তাবিজ কবজ করতেন কিছু| এটা ছাড়া সংসারে আপাত দৃষ্টিতে কোনো সমস্যা নেই| স্বচ্ছল পরিবারের চাকর বাকরের ও অভাব নেই| সংসারের রথ নির্বিঘ্নেই চলছে বলা চলে| রাশভারী মিত্র মশাই একবার গঙ্গা স্নানে গেলেন কলকাতায়| বড় বৌমাকে ডেকে বলে গেলেন, "বৌমা, তুমি বড়, এ...
নেওড়া ভ্যালি জঙ্গলের রহস্য – সুরজিৎ সরখেল

নেওড়া ভ্যালি জঙ্গলের রহস্য – সুরজিৎ সরখেল

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
নেওড়া ভ্যালি জঙ্গলের রহস্য  সুরজিত সরখেল জঙ্গল আর পাহাড়ের প্রতি আমার দুর্নিবার আকর্ষণ একেবারে ছোট বেলা থেকেই । ইতিমধ্যেই অনেকগুলো জাতীয় অভয়ারণ্য আমার ঘোরা হয়ে গেছে । কোন একটা ম্যাগাজিনে নেওড়া ভ্যালির সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে ওখানে কয়েকটা দিন একা কাটাব বলে ঠিক করে,একদিন সকালে কলকাতার যে অফিস থেকে বুকিং হয়,সেখানে যেতে রজত কান্তি দাস নামে এক ভদ্রলোকের সঙ্গে আলাপ হয়। উনিও এসেছিলেন পরিবার নিয়ে পাহাড়ের কোথাও ভ্রমণ করা যায় কিনা অনুসন্ধান করতে। ঘোর কৃষ্ণবর্ণ গায়ের রঙ! নাম জিজ্ঞাসা করতেই হেসে বললেন,'মায়ের দেওয়া নাম!' এই জায়গাটা ওনার বছর কয়েক আগেই ঘোরা।একা যেতে বারণ করলেন।কয়েকদিনের ইাঁটা পথ।খাবার নিয়ে যেতে হবে, রান্নাও করে খেতে হবে,জঙ্গলে পথ হারাবার সম্ভাবনা আছে। উনি ওনার এক পরিচিত,লাভার বাসিন্দা পদম ছেত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিলেন। লাভাতে পদমদের হোমস্টে আছে।অক্টোবরের ৩ তারিখে ...
পিছুটান – রিমিতা কর

পিছুটান – রিমিতা কর

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
পিছুটান রিমিতা কর প্রায় ষোলো বছর পর পায়রাডাঙা স্টেশনে পা রাখল পৃথা। ট্রেন থেকে নেমে চারদিকটা ভালো করে  দেখল। অনেক পাল্টে গেছে সবকিছু। প্ল্যাটফর্মে বড়  একটা স্ন্যাক্সের দোকান  হয়েছে। টিকিট কাউন্টারের দিকটাও বেশ ঝকঝকে হয়েছে। আগে কেমন একটা মফস্বলের ছাপ ছিল।এখন আর নেই। প্ল্যাটফর্ম ধরে হাঁটতে হাঁটতে পৃথার চোখে পড়ল  কৃষ্ণচূড়া গাছটা। লাল ফুল আজও  বিছিয়ে পড়ে আছে মাটিতে। পৃথার জীবনের দীর্ঘ  দশ বছরের অনেক উত্থান পতনের সাক্ষী এই কৃষ্ণচূড়া গাছ, এই স্টেশন। স্টেশন থেকে বেরিয়ে রিক্সাস্ট্যান্ডে এসে পৃথা অবাক হল। স্টেশন রোডের দুপাশে সারি সারি কত নতুন দোকান আর মানুষের ভিড়। রিক্সা টোটো বাইকের জটলা রাস্তার মোড়ে। সেদিনের গ্রাম্য নির্জন পায়রাডাঙার গায়ে রীতিমতো  আধুনিকতার হাওয়া লেগেছে। সময়টাও তো নেহাত কম নয়। পৃথার জীবনেও তো কত অজানা অধ্যায় উন্মোচিত হয়েছে। পৃথা মনে মনে ভাবল ভাগ্যিস দেবরূপের কথায় বাড়ির গাড়িতে ...
সারসের প্রতি – অনিরুদ্ধ ভট্টাচার্য্য

সারসের প্রতি – অনিরুদ্ধ ভট্টাচার্য্য

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
সারসের প্রতি অনিরুদ্ধ ভট্টাচার্য্য বেদনার গ্লানি তোমার ডানায় মুছে যেতে দেখেছি, পাত্র ভরা কানায় কানায়, যেন একসাথে থেকেছি, আরও নেশা করব বলে। আমার উৎসাহের অতলে কেউ যেন মুখ ফিরিয়ে আছে, বোঝা না বোঝার উর্ধে যেন, যদি পড়ে ধরা কারুর কাছে! নদীর তীরটি ধরে- পায়ে চলা পথের থেকে সরে সরে- যে বালির চরে একটা পরিমিত সাদা অঙ্গন গড়েছ তোমরা- আমাদের নিগূঢ় শীতে, তোমাদের প্রাণভোমরা অবহেলে করেছে গ্রহণ একটা কবোষ্ণ উত্তাপ। দূরাগত শোকসন্তাপ, যেখানে মলিন সূর্য্যের, সাথী হয়েও- শুভ্র হিমশৌর্য্যের মানে পরাভব- সে গণরাজ্যের পাকদন্ডী বেয়ে মহাচীন হিমালয় ছেয়ে যখন থেকে জীব জীবের পেয়েছে সাড়া- তখন থেকে আমরা একাকীত্বের দূত- এই জেনে এই দেখে- উড়েছো এক পরিযায়ী চেতনার আশ্রয়ে। আবেগের সাশ্রয়ে, তোমাদের উড্ডীন পাখার ব্যপ্তি যখন, দূরের গাঢ় নীলে, ছায়া ফেলে থাকার স্বপ্ন মেলে, প্রচ্ছন্ন উদ্বেগে- আমা...
অচ্ছুৎ – পারমিতা নিয়োগী

অচ্ছুৎ – পারমিতা নিয়োগী

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
"অচ্ছুৎ" পারমিতা নিয়োগী আমাদের কাছে আগে থেকেই খবর চলে আসে কোন বাড়িতে বিয়ে, কোন বাড়িতে বাচ্চা হয়েছে ইত্যাদি আর ঐ খবর আমাদের কাছে আনন্দের, আমাদের ভাত-রুটির ইনকামের খবর। খবর পেলেই সময় মতো পৌঁছে যাই সেই সব বাড়িতে কখনো ছেলে নাচাই, কখনো বা নিজেরা নেচে-কুঁদে পয়সা আদায় করি। দাবি মতো পয়সা না পেলে আবার শাপ-শাপান্তও করি ভয় দেখানোর জন্য। ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় না করলে আমাদের পেট চলবে কি করে? আমাদেরওতো ভালো-মন্দ খেতে, ভালো কাপড় পরতে, ভালো ভালো জায়গায় ঘুরতে আরো কতকিছু করতে ইচ্ছা করে। কিন্তু সমাজ------ জানিনা আমাদের অপরাধ কি, কিন্তু সমাজ আমাদের একঘরে করে রেখেছে। নেতাদের সব বড় বড় লেকচার---কাজের কিছুই না। নেতাদের কথায় বা রাগ করি কেন, যারা জন্ম দিয়েছে তাদের কি কোনো দায়িত্ব নেই? আছে---- কিন্তু ঐ--,সমাজ--, সেই সমাজের ভয়ে বুকে পাথর বেঁধে, কান্না চেপে দশমাস সযত্নে তিলে তিলে নিজের শর...
কবি শঙ্খ ঘোষের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য – শ্রাবণী বসু

কবি শঙ্খ ঘোষের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য – শ্রাবণী বসু

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
কবি শঙ্খ ঘোষের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য শ্রাবণী বসু বাতাসে তরঙ্গে মাটিতে কম্পনে মিশে আছো তুমি।অথচ- চোখ খুলে দেখতে পাচ্ছিনা, ডেকে ডেকে সাড়া পাচ্ছিনা। শ্মশান থেকে ফিরে এলো শবযাত্রীরা নিঃসীম শূন্যতা ,বিষণ্ণতার মাঝখানে আয়না ধরেছে  স্থির মুখচ্ছবি। আকাশ যদি মাটিতে নেমে আসে,তবু ফিরবেনা তুমি- মহামারীর অন্ধকার গহ্বর টেনে নিয়েছে তোমায় মহাসিন্ধুর ওপারে। বালিশে বিছানায় রেশম সুতোর মতো লেগে আছে তোমার জাগতিক স্পর্শ শোক উড়ছে ঝাঁক ঝাঁক পঙ্গপালের মতো। সারস্বত কলমকে কেউ কেড়ে নিতে পারেনা সেটাই একমাত্র সান্ত্বনা। কবিতার কাছে তুমিহীন তোমার হাজারো কথার মুকুল ঝরছে । আমরা কুড়িয়ে রাখছি একে একে। ********************************* শ্রাবণী বসু পরিচিতি: পেশা শিক্ষকতা। কবিতা যাপনে যে সুখ পান,তেমনটি আর কোথাও পাননা। আর সেই কারণে কবিতা পাঠ করার সাথে সাথে লেখালিখি চলতে থাকে। প্রকাশিত যৌথ কাব্যগ্রন্থ: দ্বিপ্র...
নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা – ডঃ পর্ণশবরী ভট্টাচার্য্য

নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা – ডঃ পর্ণশবরী ভট্টাচার্য্য

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা - আলোকপাত  ডঃ পর্ণশবরী ভট্টাচার্য্য নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা বইটির লেখক: চিন্ময় চক্রবর্তী (প্রকাশক:গাঙচিল)                     "নীল" শব্দটির মধ্যে আছে অতলান্ত গভীরতার দ্যোতনা,স্বপ্নিল ছায়াবৃত রহস্যময়তা,নিঃসীম অপার ব্যাপ্তি যা কখনও গগনচুম্বী,কখনও অতলস্পর্শী,যার আভাস পাওয়া যায় নাগাল পাওয়া যায় না৷                      "নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা" আখ্যানের কেন্দ্রীয় চরিত্র 'নীল' বাল্যকাল থেকে মধ্যবয়স পর্যন্ত জীবনের গতিময়তাকে বর্ণিল করে তোলে বস্তুজগতের ঘটন অঘটনের রূপ ও রূপহীনতাকে ছান্দসিকের দৃষ্টিতে দেখে৷ তাই কোন পারিপার্শ্বিক বিরূপতাই তার অন্তর্লীন শিল্পীসত্ত্বাকে নিঃশেষে বিক্ষত করতে পারে না৷ জীবনের মাধুরীকে সে পান করে আর গরলকে ধারণ করে 'নীলকন্ঠ' হয়৷                     কাহিনীকার চিন্ময় চক্রবর্তী “নীলকে” নির্মাণ করেছেন তার আবাল্য কৈশোর-যৌবন ও মধ্যবয়সের পরিসীমায়৷ এটি নীলের আত্মকথ...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!