Shadow

প্রথম বর্ষপূর্তি

প্রথম বর্ষপূর্তি

এসো প্রাণ ভরনো – স্বর্গশ্রী  আদিত্য

এসো প্রাণ ভরনো – স্বর্গশ্রী আদিত্য

গান নাচ ও বাদ্য, প্রথম বর্ষপূর্তি
এসো প্রাণ ভরনো  গায়িকা - স্বর্গশ্রী  আদিত্য https://youtu.be/1g9r3HTNjIw স্বর্গশ্রী আদিত্য পরিচিতি - জন্ম ও পড়াশোনা কোলকাতায়৷ প্রথমে কমার্সে স্নাতক এবং পরে ফ্যাশন ডিজাইনিং নিয়ে পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে আমেরিকা নিবাসী স্বর্গশ্রী একটি সরকারী সংস্থায় চাকুরীরতা৷ গান শিখেছেন বেঙ্গল মিউজিক কলেজ থেকে৷ এছাড়া তার আগ্রহ রয়েছে অঙ্কনে৷ ছোটবেলা থেকে শিখেছেন সাঁতার,বোয়িং প্রভৃতি ৷ বর্তমানে চাকরী করার পাশাপাশি সঙ্গীত ও অঙ্কন চর্চা সমানভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন।...
দুধ পটল – মানসী ব্যানার্জি

দুধ পটল – মানসী ব্যানার্জি

ঠাম্মি-ইয়াম্মি, প্রথম বর্ষপূর্তি
কবিরাজ বাড়ির হেঁসেল থেকে মানসী ব্যানার্জি আজকে আমরা শিখব "দুধ পটল" উপকরণঃ পটল এক কেজি দুধ এক কেজি তেল এক কাপ ঘি দুই টেবিল চামচ ছোট এলাচ চারটি তেজপাতা দুটি দারচিনি এক টুকরো কাঁচা লঙ্কাবাটা এক টেবিল চামচ কাঁচা লঙ্কা ছয়টি হলুদ এক চা চামচ লবণ পরিমাণ মতো খোয়াক্ষীর দুই টেবিল চামচ চিনি এক চা চামচ গরমমশলা আধ চা চামচ প্রণালীঃ কড়াইতে এক কাপ তেল ঢেলে দিয়ে তেল গরম হলে খোসা ছাড়ানো পটল হাই ফ্লেমে দু মিনিট ভেজে লো ফ্লেমে ঢাকা দিয়ে রেখে দিন। পটল ভাজার সময় এক চা চামচ লবণ ও এক চা চামচ হলুদ দিয়ে দিন। দশ মিনিট পরে একটা পাত্রে পটল গুলো তুলে রাখুন। এবার ওই তেলে দুই টেবিল চামচ ঘি দিয়ে দিন। গরম হলে দারুচিনি,তেজপাতা ও ছোট এলাচ ফোড়ন দিয়ে দিন। এক কেজি দুধ দিয়ে ফুটতে দিন। ফুটে উঠলে পটল গুলো দিন। আধ চা চামচ লবণ ও ৬-টা কাঁচালঙ্কা দিয়ে দিন। দুধ ঘন হয়ে গেলে এক টেবিল চামচ লঙ্কাবাটা,আধ চা চামচ গরমমসলা,দ...
সরিয়ে দাও অন্ধকারের পর্দা… – মধুপর্নী চট্টোপাধ্যায় 

সরিয়ে দাও অন্ধকারের পর্দা… – মধুপর্নী চট্টোপাধ্যায় 

কবিতা, প্রথম বর্ষপূর্তি
  সরিয়ে দাও অন্ধকারের পর্দা... মধুপর্নী চট্টোপাধ্যায়  তারপরে একদিন নীল নৌকায় যেতে যেতে কথা হবে - আকাশে থাকবে ক্ষীণ কিছু তারা হয়তো কৃষ্ণচূড়া দেখা যাবে বালিয়াড়ি তীরে থেকে যাবে ঠিকানাহীন কিছু পাথর যার গায়ে লেখা থাকবে কুঁচো কুঁচো লিপিবদ্ধ ঢেউ | সেখানে গিয়ে বসবো নীল শাড়ির ভাঁজে মাথা রেখে কিছু সামুদ্রিক গল্প হবে ঝিনুকের দুলের বালি ঝেড়ে রেখে দেবো নারকোল পাতার গায় রাতের গন্ধ উন্মত্ত হোক আগুনের অভ্যাসে | তারপর কিছু বিরতি আসে বইয়ের পাতা ওল্টায় উইপোকারা সময় আসে চাঁদ ছিঁড়ে ছিঁড়ে একাকিত্ব হবার | রাতের বিস্মৃতি ঢেকে দিক শালপাতাকে পায়ের আওয়াজে নেভে প্রদীপ এই তীরে আমি কতরাত্রি নেই পুরোনো অভিজ্ঞতা ভাবে এ যেন গুহার আঁধারের কথা | কাকে বলবো এই দুঃসময়ে হলুদ কৃষ্ণচূড়া ভেসে গেছে স্রোতে খন সময় সমুদ্রহীন সমুদ্রের মতো চলে যাচ্ছে মৃত আলপথ কোনো জলবিন্দুর খোঁজে || ****************...
স্বপ্নে বাঁচি – তাপস সরখেল

স্বপ্নে বাঁচি – তাপস সরখেল

কবিতা, প্রথম বর্ষপূর্তি
স্বপ্নে বাঁচি তাপস সরখেল স্বেচ্ছাবন্দি রাখলে মন তো মানে না অথৈ স্বপ্নের ভিড়, হারিয়ে যাচ্ছি নীরব সন্ত্রাসে  ত্রস্ত্র পৃথিবী,মৃত্যু মিছিল যারা গেল এভাবেই বা যাবে কেন কেন যাবে খড়কুটোর মতো উড়ে এই ক্ষত সারবে কিসে? অন্তর্লীন শোক বয়ে যাচ্ছে আমার শরীর দুচোখ প্রতীক্ষায় কবে কাটবে এই কালরাত্রি স্বেচ্ছাবন্দি রাখলে মন তো মানে না মনে হয় মেঘের প্রাচীর ভাঙি,উড়ে যায় যেখানে আকাঙ্ক্ষা জেগে আছে জেগে আছে,সকল হৃদয় ************************************************************ কবি পরিচিতিঃ কবি তাপস সরখেলের জন্ম মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরের কাশিমবাজারে  ১৯৬৩ সালের ৩রা জানুয়ারী৷ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম.এ., বি. এড. তাপস বাবুর পেশা শিক্ষকতা,  নেশা সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে থেকে কবিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব৷ তাঁর সম্পাদিত পত্রিকা উপসেক যথেষ্ট জনপ্রিয়। তাপস বাবুর রচিত কাব্যগ্রন্থ - এপিটাফ দিনলিপি|...
আফ্রিকা – সু দী পা  ঘো ষ

আফ্রিকা – সু দী পা ঘো ষ

আবৃত্তি, প্রথম বর্ষপূর্তি
https://youtu.be/iWCKCPDp_0A সুদীপা ঘোষ পরিচিতি বহরমপুরে জন্ম সুদীপা বড় হয়েছেন শান্তিনিকেতনের সাংস্কৃতিক পরিবেশে৷ বর্তমানে কলকাতার বাসিন্দা৷ সুনিপুণ হাতে গৃহস্থ কাজ সামলে তিনি ভালোবাসেন আঁকতে এবং সেলাই সহ অন্যান্য হস্তশিল্পের কাজ৷ তার অন্যতম পছন্দ হলো আবৃত্তি শোনা ও আবৃত্তি করা৷ এছাড়া রন্ধনশিল্পেও তিনি যথেষ্ট পারদর্শী৷...
বিশিষ্ট লেখকের কলমে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় – অগ্নিমিত্র ভট্টাচার্য্য

বিশিষ্ট লেখকের কলমে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় – অগ্নিমিত্র ভট্টাচার্য্য

আলোকপাত
বিশিষ্ট লেখকের কলমে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অগ্নিমিত্র ভট্টাচার্য্য স্মৃতিকথা  ও আত্মজীবনীমূলক লেখার প্রতি আমার আগ্রহ চিরকালের। তার প্রধান কারণ এই যে, বহু অজানা সত্যঘটনা ও তথ্যের আকর এই লেখাগুলি। তবে সাধারণ পাঠকেরা এই জাতীয় বইয়ের চেয়ে ছোটগল্প, নভেল,নাটক বা উপন্যাসকেই বেশিমাত্রায় পছন্দের তালিকাভুক্ত করে থাকেন আর সেই কারণেই  বহু গ্রন্থ পাঠের পরেও,তারা "মহাজীবনের মণিকণা" থেকে সততই বঞ্চিত থাকেন। এই অজানা "মণিকণা" গুলি এক পরিচিত বিশিষ্টজনের চরিত্রের এক অপরিচিত দিককে সহসা উন্মোচিত করে, চমকিত ও পুলকিত  করে তোলে পাঠকের হৃদয়। আজ এই রকমেরই একটি ঘটনার বিবরণ দিতে চলেছি আমাদের অতি পরিচিত লেখক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাবুক,আত্মমগ্ন চরিত্রের। তবে এই ঘটনার বর্ণনা করেছেন বাংলা সাহিত্যের  আর এক মহীরুহ। আসুন আমরা তাঁর বয়ানেই জেনে নিই এক অপরিচিত  বিভূতিভূষণকে; "ভাগলপুরের এই সভা-সমিতি প্রসঙ্গে একটি...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!