Shadow

বিহানবেলায়

বিহানবেলায়

প্লে ব্যাক – সিঙ্গার – রবীন্দ্রনাথ – অগ্নিমিত্র ভট্টাচার্য্য

প্লে ব্যাক – সিঙ্গার – রবীন্দ্রনাথ – অগ্নিমিত্র ভট্টাচার্য্য

কাশবন ৩, পাকাচুলের কলমে
প্লে ব্যাক – সিঙ্গার – রবীন্দ্রনাথ  অগ্নিমিত্র ভট্টাচার্য্য পাঠকেরা সকলেই হয়ত শিরোনামটি পড়েই যুগপৎ বিস্মিত ও ব্যথিত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ কে নিয়ে এ আবার কি বাতুলতা! কিন্তু পাঠক, এ আমার রচিত বা কল্পিত কোন কাহিনী নয়, সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা। এই সত্য ঘটনার স্থান শান্তিনিকেতন, কাল–১৯০৮ সালের শরৎকাল আর পাত্রেরা সহজেই অনুমেয়–শান্তিনিকেতনের ছাত্রদল, শিক্ষকবৃন্দ ও স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। এই ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন রবীন্দ্রসুহৃদ ও সহযোগী শ্রী ক্ষিতিমোহন সেন, নোবেল পদক প্রাপ্ত শ্রী অমর্ত্য সেনের মাতামহ। ক্ষিতিমোহন সেন রচিত ‘রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতন’ গ্রন্থে তাঁর বিভিন্ন রচনায় তিনি তাঁর জীবনের এই স্মরণীয় ঘটনার বিবরণ বারবার প্রকাশ করেছেন তাঁর জীবনের এক অমূল্য স্মৃতিচারণ হিসাবে। আসুন আমরা আজ সেই অভূতপূর্ব ঘটনার স্বাদ গ্রহণ করি এই লেখার মাধ্যমে। এই প্রসঙ্গে, আচার্য্য ক্ষিতিমোহন সেন সম্পর্কে সামান্য পরিচয় করিয়ে দে...
তুমি – মানবেন্দ্র নাথ সান্যাল

তুমি – মানবেন্দ্র নাথ সান্যাল

কাশবন ৩, পাকাচুলের কলমে
তুমি মানবেন্দ্র নাথ সান্যাল  যতই উপরে উঠি দেখি তার উপরে আছে আরো— তবু যতটুকু পারি,তোমাকে দেখি আর যতটুকু দেখি,তাতেই তোমার অন্ত নেই। রূপ থেকে কেবল রূপান্তরের শোভাযাত্রা সে শুধু  তৃপ্তিহীন স্পৃহা থেকে অনন্ত অসীমের দিকে যাত্রা কেননা আমার স্পৃহাও তুমি তৃপ্তিও তুমিই। যা আছে,তাও তুমি যা চলছে,তাও; যা পেয়েছি তোমাকেই পেয়েছি শুধু আর,যা আমার না পাওয়া তা,না পাওয়া তোমাকেই। ************************************** আনন্দ আর দুঃখ মানবেন্দ্র নাথ সান্যাল সব কিছুরই দুটো দিক আছে যেমন নাতনি বড় হতে থাকলে আনন্দ হয় সেই সাথে সমান্তরাল বেড়ে চলে একরকম দুঃখ সেটা কি রকম এক কথায় বলা চলে না বেবি থেকে বিবি যখন বড় হচ্ছে তখন প্রতিনিয়ত মনে হচ্ছে এই পর্যন্ত সব ঠিক আছে  কিন্তু আরো বড় হয়ে গেলে আমি গালটা টিপে আদর করতে পারব না কুচকুচে লম্বা চুলের বেণীটা শুঁকে বলতে পারব না তোমার চ...
দেবব্রত বিশ্বাস, গীতা ঘটক – দীপন মিত্র 

দেবব্রত বিশ্বাস, গীতা ঘটক – দীপন মিত্র 

কাশবন ৩, পাকাচুলের কলমে
দেবব্রত বিশ্বাস দীপন মিত্র  হারমোনিয়ম জানত তাঁর ছিল এক গর্বিত পাহাড় পাথরের বুকে রুদ্ধ শুদ্ধ স্বচ্ছ রবি-গীতিধারা মোটরবাইক গন্ধ পেত পেট্রোলের বসন্ত বাহার সিগন্যালহীন রাতে বেজে উঠত দরবারি কানাড়া সেদিন কলকাতা ছিল আকাশভরা সূর্য, তারা শরীর সোনালি বিন্দু ভরা তাঁর বেলোয়ারি ঝাড় বৃষ্টির ফোঁটায় ভর্তি বৃক্ষের পল্লবঘন বুক পাথরে খোদিত স্বর আমাদের কাঁধে রাখত তাঁর প্রগাঢ় গহন হাত –  অভিমানী দুঃখহারা ভুখ আলিঙ্গনে মুছে যেত; - তাঁর ছিল প্রেমের অসুখ হিমালয়কে কি ঈর্ষা করা যায়? ছোটো করা যায়? সাগরের কণ্ঠ আদৌ কখনো কি রুদ্ধ করা যায়? **************************************************** গীতা ঘটক দীপন মিত্র  গীতা ঘটকের মত ছোট এক মেয়ে চিরকাল বাংলার আকাশে নৃত্য করবে, গাইবে রবীন্দ্রগীতি বুড়ো চোখে মাখবেন গাদা গাদা কাজল, সুরমা মুখভঙ্গি তীব্র, মগ্ন অথৈ জীবন কারো কাছে! সেই ছোট মেয়ে যেই করে ...
সিন্দ্রির দুর্গোৎসব – পল্লব চট্টোপাধ্যায়

সিন্দ্রির দুর্গোৎসব – পল্লব চট্টোপাধ্যায়

কাশবন ৩, পাকাচুলের কলমে
সিন্দ্রির দুর্গোৎসব পল্লব চট্টোপাধ্যায় সিন্দ্রি - নগরজীবন নামেই বিহার! অবশ্য এখন ঝাড়খণ্ড। কয়লা-খনি শোভিত ধানবাদ জেলার একপ্রান্তে দামোদরের তীরে একটি নিরিবিলি শহর সিন্দ্রি। যেমন সেখানে বিহারির তুলনায় বঙ্গভাষী আর কুর্মি-আদিবাসী বেশি, তেমনি সিন্দ্রি নামে শহর হলেও গাছগাছড়া, নদী, পুকুর, পার্ক, প্রচুর খেলার মাঠ- এসব নিয়ে সেখানে গ্রামের ছোঁয়াই স্পষ্ট। অন্যদিকে এশিয়ার বৃহত্তম সার কারখানা FCI, PDIL (আগে নাম ছিল P & D) নামে গবেষণা সংস্থা, ACC সিমেন্ট কারখানা আর রাজ্যের সবচেয়ে বড় আর নামী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ BIT- তা সত্ত্বেও বসবাসের চমৎকার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। নদীর ওপারে বাংলার পুরুলিয়া জেলা, কলকাতা থেকে মাত্র ঘণ্টা পাঁচেকের রাস্তা। এমন একটা জায়গায় ধূমধাম করে দুর্গাপূজা হবে না- এটা ভাবা যায়? যুবশক্তি আর প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর ছিল এই শহর, অভাব ছিল না মাঠ-ঘাটের। তাই ছেলেমেয়েদের সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন ক...
তাজপুর কটন মিল – বিদ্যুৎ পাল

তাজপুর কটন মিল – বিদ্যুৎ পাল

কাশবন ৩, পাকাচুলের কলমে
তাজপুর কটন মিল বিদ্যুৎ পাল তাজপুরের বিলেতফেরত জমিদার জ্ঞানশঙ্কর কুমার স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। পরিবারের আরো কয়েক সদস্য ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলেন তাজপুর কটন মিল। পাব্লিক লিমিটেড কোম্পানি। বাজারে শেয়ার ছাড়েন। প্রথম বছরের শেষে উৎসাহিত হয়ে শ্রমিক-কর্মচারীদেরও কিছু কিছু শেয়ার দেন। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই অধিকাংশ এধরণের প্রয়াসের মত এই উদ্যমটিরও ভরাডুবি হয়। তাজপুর কটন মিলের পরিসর আগাছায় ভরে যায়। কয়েক দশকে সবাই ভুলে যায় উদ্যমটির কথা। শ্রমিক-কর্মচারীরা যারা আশেপাশে ঘর নিয়ে ছিল বা মিল পরিসরে ব্যারাক পেয়েছিল তারাও এক এক করে সবাই চলে যায় নতুন রোজগারের খোঁজে। কিছু কেস-মোকদ্দমা হয়েছিল সেসব কুশল ভাবে মিটিয়ে নেয় তাঁর, ততদিনে বড় হয়ে ওঠা ছেলে কৃপাশঙ্কর। কৃপাশঙ্কর স্বদেশপ্রেমে বেশি উদ্বুদ্ধ কোনদিনই  হন নি । সোজা ঠিকেদারী শুরু করেন নেপালে, হাইওয়ে মেরামত করার কাজে। ভালো মত টাকা উপার্জন...
অথ মানবজমিন চরিত .. সুরজিত সরখেল

অথ মানবজমিন চরিত .. সুরজিত সরখেল

কাশবন ৩, পাকাচুলের কলমে
অথ মানবজমিন চরিত ..........  সুরজিত সরখেল          "চারো তরফ সন্নাটা ছায়ী হুয়ী হ্যায়     বিরান দিলকী দহলিজমে           আসমাঁ রো রহি হ্যায় ......    না মুনাসিব ইস দুনিয়ামে            কুছ ভী নহী হ্যায়   এতবার এ খামোসী মে  চারোতরফ বদলিয়া বরষ রহি হ্যায় ( বহ্নিশিখা)....... (চারিদিক বিষণ্নতায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে। শূন্য হৃদয়ের অঙ্গনে অসীমও রোদন করছে। অসম্ভবের এই দুনিয়ায় কিছুই নেই। এই বিশ্বাসের নিস্তব্ধতায় চারিদিক বর্ষার মেঘে ঢাকা পড়েছে)। বাস্তবিকই চারদিকেই যেন বিষণ্নতার চড়া মেঘে সাধারণ মানুষের জীবন ঢাকা পড়ে গেছে । মুহুর্মুহু এই নাগপাশের বাঁধন আষ্টেপৃষ্ঠে যেন শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে পৌঁছে দিচ্ছে বিষাক্ত যন্ত্রণা ! মানুষ যেন হাসতেই ভুলে গেছে । অথচ প্রতিনিয়তই কত হাস্যোজ্জ্বল মুহূর্ত এবং তার সঙ্গে মানানসই কুশীলব চরিত্ররা আমাদের চারপাশে নক্ষত্র খচিত আকাশের মতই বিস্মৃত হয়ে আছে; ...
পৌষ পার্বণ : স্মৃতির জানলা বেয়ে – সোনালী গুহ

পৌষ পার্বণ : স্মৃতির জানলা বেয়ে – সোনালী গুহ

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
।। পৌষ পার্বণ : স্মৃতির জানলা বেয়ে।। সোনালী গুহ পৌষ সংক্রান্তিতে শীতের ওম মেখে পিঠে পুলি খাওয়ার মজাই আলাদা। খুব মনে পড়ছে, ছোটবেলায় এইদিনে সকাল থেকেই শুরু হতো আমাদের যাদবপুরের বাড়িতে বাস্তুপুজো। আগের দিন বাগানের একটি জায়গায় মাটি খুঁড়ে উনান বানানো হতো। জায়গাটা লেপা হতো গোবর দিয়ে।সংক্রান্তির ভোরে পুরোহিত মশাই এসে শুকনো ডালপালা, নারকেল পাতা দিয়ে উনান জ্বালাতেন। পৌষ বা মকর সংক্রান্তিকে উত্তরায়ণ সংক্রান্তিও বলে। কারণ, এই দিন থেকে সূর্য উত্তরায়ণের দিকে যাত্রা শুরু করে। উত্তরায়ণ সংক্রান্তিতে বাস্তুপূজার প্রচলন আছে। শঙ্খপাল বঙ্কপাল ক্ষেত্রপাল নাগপালের ধ্যান করে বাস্তুর ধ্যান করা হয় এইদিনে। বাস্তুর প্রণাম মন্ত্র হল,“ওঁ বাস্তুরাজ নমস্তুভ্যং পরমস্থানদায়ক। সর্বভূতজিতস্ত্বঞ্চ বাস্তুরাজ নমোহস্তুতে।“ সেইমতো গৃহ পুরোহিত উনান জ্বালিয়ে পেতলের কড়াইতে পায়েস রান্না করতেন। উপাদেয় সেই পায়েসকে ...
ধ্রুবসত্য – ডা. সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী

ধ্রুবসত্য – ডা. সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী

কবিতা, বসন্ত সংখ্যা
ধ্রুবসত্য ডা. সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী এই পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় সবকিছুই পরিবর্তনশীল। সবকিছুই পাল্টায় সময়ের হাত ধরে,নিয়ম করে, তাইতো দিন থেকে কাল,কাল থেকে যুগ,যুগ সাক্ষী হয় ইতিহাসের ।। এই পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় মানুষ ও পাল্টায় সময়ের সাথে পা মেলাতে মেলাতে,নিজের খোল-নলচে বদলে ফেলে কখন, তা সে নিজেও জানে না বা জানতে চায় না। সময়ের সাথে চলতে চলতে কেউ বা যায় এগিয়ে কেউ রয়ে যায় পিছনে,আবার কেউ মুখ থুবড়ে পড়ে। টেনে তোলার হাত তখন পাবে,যখন তাদের দলভুক্ত হবে।। মূল‍্যবোধ ও পরিবর্তিত হয়,সময় থাকে তার সাক্ষী।। আজ যা সত্যি কাল তা মিথ্যা আর কাল যা ছিল মিথ্যা আজ তা সত্যি। সত্যি-মিথ্যার চলে লুকোচুরি এখন যা ভালো পরে তা খারাপ,আর এতদিন যা খারাপ ছিল আজ তা ভালো। এ জগতে ধ্রুবসত্য কিছুই নেই,সবকিছু আপেক্ষিক।। এই পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় সবাই পাল্টায়,সবকিছুই পাল্টায়,পাল্টায় না শুধু বোকারা। তাই বোকারা একা আর কিছুটা বিভ্...
অনাকাঙ্খিত জীবন – ঊর্মি সরকার

অনাকাঙ্খিত জীবন – ঊর্মি সরকার

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
আমি সুতপা। বাবা-মায়ের দুই সন্তানের আমি প্রথম। আমার একটা ছোট বোন আছে। তার নাম অনুতপা। আমার শৈশব কাটে মুম্বইয়ে, দাদু-দিদার কাছে। আমার যখন তিন মাস বয়স, তখন মা আমায় রেখে ফিরে যান আমার বাবার সংসারে। পাঁচ বছর পরে আমায় নিয়ে আসা হয় আমার পৈতৃক বাড়িতে। কিন্তু আজকের কথা আমায় নিয়ে নয়। এ কাহিনী আমার মায়ের জীবনের কাহিনী। একটা বয়সের পর থেকে মা কিছুটা আমার বন্ধু হয়ে গেছিলেন। মানে, সেই আমলে, যতটা ফ্রি হওয়া যায়। তখন মা'র কাছেই মা'র নিজস্ব কিছু কথা শুনেছিলাম। কিছু অনুভূতির কথা। সেই কথাই আজ বলতে এসেছি। রেখা অল্প বয়স থেকেই, "বিবাহ" নামক বস্তুটি কে একদম পছন্দ করত না। কোনদিনই বিয়ে করতে চায়নি সে। চেয়েছিল উচ্চশিক্ষা নিয়ে স্বাধীন জীবন যাপন করতে। কিন্তু সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘরে এই আবদার মানা হবে কেন? তাই যথা সময়ে, তার বিয়ের কথাবার্তা শুরু হয়। রেখা সুন্দরী ছিলনা মোটেই। তবে সুশ্রী ছিল। উজ্জ্বল শ্যামবর্ণা মেয়েটি পড়াশোনা ...
ব্যথা – কাজরী বসু

ব্যথা – কাজরী বসু

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
ব্যথা কাজরী বসু দরজাটা সামান্য ফাঁক করে ঈশিতা দেখল হাত মুখ নেড়ে ঋষির সঙ্গে গল্প করছে ঋদ্ধি। ঋষিও শুনছে খুব মন দিয়ে। মধ্যে মধ্যে হেসে উঠছে হো হো করে,ঋদ্ধিও হাসছে পাহাড়ী ঝর্নার মতো কলকলিয়ে,অনাবিল খুশিতে। ঋষিকে কেমন অচেনা লাগছে,শিশুদের সঙ্গে মেলামেশায় এত সাবলীল কবে থেকে হলো ঋষি? ঈশিতা অবাক। কাস্টডি মামলায় ঈশিতা ছেলের দখল পেলেও ডিভোর্সের সময় কোর্টের নির্দেশ ছিল ঋদ্ধিকে সপ্তাহে একবার ওর বাবার কাছে নিয়ে যেতে হবে। ছেলের হেফাজত পেতে খুব লড়েছিল ঋষি। মামলায় হেরে গিয়ে খুব মুষড়ে পড়েছিল সম্ভবত আর তারপরেই চাকরি থেকে দীর্ঘকালীন ছুটি নিয়ে কোথায় যেন উধাও হয়ে যায়। ঋদ্ধিকে যে আনবে,অনেক চেষ্টা করেও ঋষির পাত্তাই পায়নি ঈশিতা। ইতিমধ্যে প্রীতমকে বিয়ে করে নতুন সংসারের গোড়াপত্তন করার কাজটিও মিটে গেছে। দুম করে গতকালই হোয়াতে মেসেজ করে ঋষি জানায় সে ফিরেছে, ঋদ্ধিকে দেখতে চায়। সেই অনুযায়ী বেলতলা রোডের এই ফ্ল্যাটে ...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!