Shadow

বিহানবেলায়

বিহানবেলায়

খড়কুটো – জলি চক্রবর্তী শীল (সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত গল্প)

খড়কুটো – জলি চক্রবর্তী শীল (সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত গল্প)

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
খড়কুটো জলি চক্রবর্তী শীল “পুরুষ কাঁদে” অন্তরে আমাদের মত তোমরা তো কাঁদতে পার না‚ তাই ভেতরে ভেতরে গুমরে মর| প্লীজ মহী সামলে ওঠ|  ' কথাগুলো বলতে বলতে চোখভরা জল উপচে পড়ে| 'আমি ঠিক আছি'| 'না ঠিক নেই তুমি‚ ঠিক নেই| নিজের চেহারাটা আয়নায় দেখেছ? দেড়দিনে কি হাল হয়েছে| এই পরিণতিটা তো তুমি-আমি জানতাম| তবু দুজনের তৃষিত হৃদয়কে বোঝাতে পারিনি সেদিন|' 'তোমার চেহারাটা আয়নায় দেখেছ?' 'আমি ‚ আমি সামলে নেব মহী| আমি ঠিক সামলে নেব| দেখবে একটা সময় চোখের জল শুকিয়ে গেছে| কিন্তু আমার চিন্তা আমাকে নিয়ে নয়‚ তোমাকে নিয়ে'| 'আমি সামলে নিয়েছি'| কথাগুলো যেন মহীরূহকেই ব্যঙ্গ করে| 'সামলে নেওয়া কি এতই সহজ মহী?  হৃদয়ের উত্তাপ দিয়ে এতগুলো বছর ধরে যাকে আগলে আগলে রাখলাম‚ যার সুখ কিসে‚ দুঃখ কিসে‚ ভালো লাগা কিসে এতটাই জানি আমরা দুজনে‚  তার শোক  এত সহজে সামলে ওঠা যায় না| তবু সামলে উঠতে তো হবেই| আমার তো তুমি ছাড়া আর কেউ নেই মহ...
ফাগের অলি – পাপাই অধিকারী (পদ্মনাভ)

ফাগের অলি – পাপাই অধিকারী (পদ্মনাভ)

কবিতা, বসন্ত সংখ্যা
ফাগের অলি  পাপাই অধিকারী (পদ্মনাভ) রঙ পলাশী আদর কাড়া - দৃষ্টি সুখের মনপাখিরা ; দে ছড়িয়ে মনের আবির - ঋতুর ঘরে সৃষ্টিধারা ! ফাগুন আসুক অন্তরালে - মন বিবাগীর কথার বনে ; নীরব ডালে সজীবতা - সুবাস ছুঁয়ে অন্যমনে । বাহার শোভা আলোর ঝিলিক  - স্নিগ্ধ ধারায় আপন দোলা ; আয় দোদুলের শান্তিবারি - আজ রেখেছি দরজা খোলা ! পাহাড় সাজে আপন ঢঙে - রূপ রসে তার প্রফুল্লতা ; ওই মাঠেতে খুশির হাওয়া - মন চাদরে নবীন কথা ।। ********************************* পাপাই অধিকারী (পদ্মনাভ) পরিচিতিঃ প্রতিষ্ঠাতা ও আহ্বায়ক:- উত্তরণ ও সংস্কৃতি (সাংস্কৃতিক সমন্বয় কেন্দ্র) প্রতিষ্ঠাতা ও প্রশিক্ষক:- শিক্ষা সংস্কৃতি পরিষদ আহ্বায়ক:- কবিতা উৎসব যুগ্ম সম্পাদিত বই :- "মানসপটে মীনা রায়" পেশা- পাঠদান, লিপি লেখক (Script writer), সঞ্চালক, কারু ও চিত্র ও শ্রুতিনাটক শিল্পী,  পাঠক। আগ্রহ - কবিতা ,গল্প ,গান...
রক্তদান – কবিরুল (রঞ্জিত মল্লিক)

রক্তদান – কবিরুল (রঞ্জিত মল্লিক)

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
রক্তদান কবিরুল (রঞ্জিত মল্লিক) "আজ ঝুমরি পড়তে আসেনি কেন রে ? সামনেই তো পরীক্ষা।" "স্যার,আজ কাল দুদিন ও আসবে না বলেছে। শহরে যাবে। রেল লাইনের একটু পরেই বিশাল বড় চৌধুরী বাড়ি। ওখানে রক্তদান হবে।  আর বেশ কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আছে। দুদিন ধরে চলবে নানা ধরনের প্রতিযোগিতা। ও ওখানে অংশগ্রহণ করবে। তাই ....." বর্ণিল একটু ভেবে ভেবে বলল। "ও ভুলেই গিয়েছিলাম। আজ তো পনেরোই আগষ্ট।" স্টেশনের পাশ দিয়ে যে লাল মোরামের রাস্তা চলে গেছে সেখান থেকে মিনিট পনেরো কুড়ি হাঁটলেই জোড়া দীঘি পড়ে। সেই দীঘির পাশেই বহুদিনের ঐতিহ্যশালী চৌধুরী বাড়ি। এই বাড়ির অতীত গরিমা আজও মানুষকে প্রভাবিত করে। দীঘির ঐ পাড়ে একটা দুটো মাঠ পেরোলেই যে কাঁচা পাকা ঘরগুলো চোখে পড়ে সেখানে বহু মানুষের বাস। ওখান থেকে দিনে পাঁচ বার নামাজের শব্দ আসে। ছেলেদের মাথায় অনেকের ফেজ টুপি। মেয়েদের মুখে কারো কারো বোরখা। ঈদের দিনে গান ভেসে আসে। একটা সময় যেক...
শ্রুতি – ডাঃ সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী

শ্রুতি – ডাঃ সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
শ্রুতি ডাঃ সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী সুশোভন বসু ভয়ানক সময়নিষ্ঠ।আর হবেনই বা না কেন? ছোটবেলায় পড়াশোনা করেছেন দুন স্কুলে। যখন বয়স মাত্র ছয়, তখন এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মা মারা যান। মাকে ঠিক করে মনেই করতে পারেন না। কলকাতার একটা ইংরেজী মিডিয়াম স্কুলে ক্লাস ফোর পর্যন্ত পড়াশোনার পর, দুন স্কুলে ক্লাস ফাইভে ভর্তি হন। সেখানে থেকেই  টুয়েলভ পাশ ,এরপর সেন্ট জেভিয়ার্স থেকে ইংলিশ অনার্স করে চলে যান বিদেশে, সেখানে এম বি এ  করে দেশে ফিরে একটি এম এন সি তে যোগ দেন , এখন এই অর্গানাইজেশনেরই সি-ই-ও। জেভিয়ার্সে পড়ার সময়,শ্রীতমার সঙ্গে আলাপ এবং সম্পর্ক। শ্রীতমার,সুশোভনের বাড়িতেও যাতায়াত ছিল।বাবা,পঙ্কজ বসু,সব সময় ছেলেকে সাপোর্ট দিয়ে গেছেন। উনি বুঝতে পারতেন, ওর একটা দিক সবসময়ই কম, মা নেই। কিন্তু সুশোভন কিছুই কাউকে বুঝতে দেন না। ওর খুব আবছা মনে পরে, বাবা ছোটবেলায় বকলে ও যখন কাঁদতে কাঁদতে মা এর কাছে দৌড়ে...
বইমেলা ও গঙ্গাফড়িং – শচীদুলাল চট্টোপাধ্যায়

বইমেলা ও গঙ্গাফড়িং – শচীদুলাল চট্টোপাধ্যায়

কবিতা, বসন্ত সংখ্যা
বইমেলা                                                                        শচীদুলাল চট্টোপাধ্যায়                    বইমেলাতে বই খুঁজি না চপকাটলেট আবার কি এধার ওধার ঘুরছি সবাই দুই ঠোঁটেতেই হা হা হি। মাথায় ধুলো জামায় ধুলো ধুলোয় বৃন্দাবন ঢুকছে নাকে ধুলোয় ধুলো নাচছে তবু মন। হঠাৎ যদি বন্ধু মেলে জোরসে তাকে চেঁচিয়ে বলি কেমন আছিস ওরে সময় কাটে মেলার মাঠে সন্ধ্যা নামে ঝুপ বাড়ির পথে যে যার মতে নেই কথা নেই চুপ।। __________________   গঙ্গাফড়িং ঘাসের মাথায় গঙ্গাফড়িং তার মাথাতে হিম গঙ্গাফড়িং গঙ্গাফড়িং তুই কী পাড়িস ডিম? লাফাস ঝাঁপাস দ্বিগুণ হাঁফাস সুড়সুড়ি দিস ঘাড়ে এবার আমি বাঁধব তোকে কেই বা তোকে ছাড়ে? দুষ্টুমিটা দে ছেড়ে দে হাতটা বোলাই গায়ে চোখটি বুজে নাড়বি মাথা সবুজ বনের ছায়ে।। *********************************** শচীদুলাল চট্টোপাধ্যায় পরিচিতিঃ মানকুন্ডু স্...
আজ যখন অতীতের কথা ভাবছি – শ্রাবণী বসু

আজ যখন অতীতের কথা ভাবছি – শ্রাবণী বসু

কবিতা, বসন্ত সংখ্যা
আজ যখন অতীতের কথা ভাবছি  শ্রাবণী বসু নিকষ কালো অন্ধকারের ডানায় উড়ে যাচ্ছে আজ,কাল,পরশু। অথচ মানুষ বাঁচতে চেয়েছিল ভালোবাসতে চেয়েছিল। লোভ,হিংসার-অক্লান্ত অধঃপতনের শাস্তি পাচ্ছি আজকাল, খোলসের সিঁড়ি দিয়ে- ক্রমশ নামছি অন্ধকার গর্ভগৃহে। অথচ চড়ুইয়ের ভাঙা বাসা দেখে পাথর হৃদয় কেঁদে উঠেছিল, প্রকৃতির রক্তচক্ষুর কাছে মাথা নত করে বসেছিল। চোখের মণিতে ধ্বংসের নিশান যেদিন থেকে উপনিবেশ গড়লো বাতাসে তাঁবু ফেললো সল্টপিটার গোলাপ ফোটা বন্ধ করে দিল। অথচ পাতার ছাউনিতে মানুষ শান্তির শয়নকক্ষ পেতেছিল। নীবার ধানের গন্ধে নেমে এসেছিলো ক্ষুধা নিবৃত্তির ঈশ্বর। *********************************** পরিচিতি: শ্রাবণী বসু পেশা শিক্ষকতা। কবিতা যাপনে যে সুখ পান,তেমনটি আর কোথাও পাননা। আর সেই কারণে কবিতা পাঠ করার সাথে সাথে লেখালিখি চলতে থাকে। প্রকাশিত যৌথ কাব্যগ্রন্থ: দ্বিপ্রহর-১ (প্রিয়মুখ প্রকাশনী বাং...
শিউলি তলার রূপকথা – মণি ফকির (সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত গল্প)

শিউলি তলার রূপকথা – মণি ফকির (সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত গল্প)

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
শিউলি তলার রূপকথা   মণি ফকির এই মাঠ টার নাম কি রে? শিউলি তলার মাঠ, দিদি। ওমা কি সুন্দর নাম। তোদের কি নাম রে? আমি তারক, ও উমা, এ কালাচাঁদ। হাহা, দারুন নাম তোদের। আচ্ছা তোরা এখন যা, আমি ঘুরে আসছি। বেশি দূর যাস না। একসাথে ফিরব। রোজ ভোরে এই কচি কাঁচার দল, ভোরের পাখির মত কিচিরমিচির করে আমার ঘুম ভাঙায়। তারপর এদের সাথে বেড়িয়ে পড়ি চড়তে। দুদিকে সবুজ ধান ক্ষেতের মাঝখানে একফালি রাস্তা। অদ্ভুত সুন্দর এক জায়গা। যত দূর চোখ যায়, মন কেমন করা সবুজ। চার দিকে অপার নিস্তব্ধতা। আমি চলতে চলতে অনেক দূর চলে এসেছি। আমার খুব ভালো লাগছে। কারণ আমার ফেরার তাড়া নেই। কোনো গন্তব্যে পৌঁছানো নেই। কোথাও ফিরে যাওয়া নেই। শুধু চলা আছে। হঠাৎ একটা গাছে হাত লাগল, পাতা গুলো গুটিয়ে গেল। এদের নাম টাচ মি নট। কিন্তু বাংলায় কি যেন বলে কিছুতেই মনে পড়ছেনা। "লজ্জাবতী", একটি মোলায়েম পুরুষ কণ্ঠ কানে এলো। চমকে তাকালাম...
একটি মৃত্যু ও অতঃপর – সুরজিত সরখেল

একটি মৃত্যু ও অতঃপর – সুরজিত সরখেল

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
একটি মৃত্যু ও অতঃপর  সুরজিত সরখেল "একদিক থেকে বুঝলে,তোমার মা মারা গেছে ভালই হয়েছে! তুমি এবার ম্যাচিওরড্ হবে!" কথাটা শুনে ভীষণ শক্ খেল সাম্য।কোন সুস্থ মানুষের মুখ থেকে এই কঠিন,নির্মম সময়ে এই রকম নির্লজ্জ দৈববাণী বেরোবে,কল্পনাও করতে পারেনা সে।প্রায় ১১/১২ দিন লড়াই করার পরে হাসপাতালে মা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল।মা বাবা দুজনেরই করোনা পজিটিভ হয়েছে।যেহেতু বহুদিন ধরেই মা সুগার,কিডনির জটিল রোগে ভুগছিল; মাকে নিয়েই ভয় ছিল বেশি।যদিও সেরকম দেখে বোঝার উপায় ছিলনা। অ্যাম্বুলেন্সে করে আসার সময় মুখের ওপর অক্সিজেন মাস্কটা খুলে দিচ্ছিল বারবার।বলছিল আমার লাগবেনা। কোভিড হাসপাতালে ঢোকার আগে বলেছিল বাবাকে কাঁদতে বারণ করিস; দুশ্চিন্তা যেন না করে। আমি তো ফিরে আসবোই! তোকে সিভিল সার্ভিস ক্র্যাক করতে হবে। আমি ফিরে এসে তোর স্যারদের বাড়িতে এনে রান্না করে খাওয়াব। প্রায় একসপ্তাহ লড়াই করতে করতে,কাউকে বিন্দুমাত...
বিরহ বসন্ত – সুমনা ভট্টাচার্য

বিরহ বসন্ত – সুমনা ভট্টাচার্য

কবিতা, বসন্ত সংখ্যা
বিরহ বসন্ত সুমনা ভট্টাচার্য বিরহ ও মিলনের মাঝে থাকে অপেক্ষা.. নিবিড় সময়ের স্পর্শে,দূরত্বের অন্ধকারময় হৃদয়ের আলিঙ্গনে স্মৃতির সাঁকো এ মুহূর্তে বড় ধুলোময়,, আবীরের লাল রঙের স্রোতে ভেসে চলে ব্যর্থতার উপাচার। জীবন মৃত্যুর ছায়াপথ বেয়ে চৈত্র কিরণ তাই ফিকে করে দেয় ভালবাসার সাধনাকে। হলদে রোদ বিচ্ছুরিত আলো- আকাশ ভেদ করে মনের দুয়ারে দেয় রঙিন আলপনা... তবু অমেয় দিন আর রাত ঢেউয়ের প্রতিকূলতায়, ক্রমাগত অবদমিত হয়ে আসে প্রেম...নববসন্তের পুষ্পরাজিও বেদনায় আকুল হয় মৃদু আর্তনাদে ॥ অহিংসতার উদ্দাম বৈভব-তখনই রক্ত শাণিত আলেয়া শিখায় আকৃতি নেয় প্রণয় জোনাকির। ঈর্ষার লাল রঙের আড়ালে হারিয়ে যায় হৃদয়ের উষ্ণতা ॥ মৃত্তিকার গর্ভ ভেদ করে অস্তক্ত সূর্যও ঘুমিয়ে পড়েছে তখন... ফুরিয়ে আসে পৃথিবীতে ভালবাসা নামের বিচ্ছুরিত দিগন্ত ধীরে ধীরে। ফাল্গুনের শিমুল পলাশে,নদীর জলে,বিকেলবেলার পড়ন্ত একফালি আলোর সিঁড়িতে  নিস্তব...
নাস্তিক – নাজির হোসেন বিশ্বাস

নাস্তিক – নাজির হোসেন বিশ্বাস

গল্প, বসন্ত সংখ্যা
নাস্তিক  নাজির হোসেন বিশ্বাস রাতের নিকষ কালো শামিয়ানা ফুঁড়ে ভোরের রবি সবে আলোর আঁচল বিছিয়ে দিয়েছে কুসুমপুর গ্রামের নরম বুকে। ঘাড়ে কোদাল ফেলে নবীন,মনসুররা খোশ মেজাজে চলেছে ফসলের জমিতে। তাঁদের সঙ্গে দুলু বাগদীও। একই ঘুঁটের আগুনে বিড়ি ধরিয়ে ফুঁকতে ফুঁকতে চলেছে ওরা,এখন যে বীজ ফেলার মরসুম। ঘরে বসে আয়েস করার কিংবা শোক তাপ করার সময় কোথায়? ওদের যেতে দেখে সজল বাবু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। নীলকণ্ঠ পাখি যেন নিমেষে বসন্ত হাওয়ায় ছড়িয়ে দিল অমরাবতীর সুখ। চোখেমুখে একরাশ প্রসন্নতা,মনে মনে ভাবতে লাগলেন, এই তো ক’দিন আগেও গ্রামে মানুষে মানুষে কত বিদ্বেষ,কত রেষারেষি। অথচ কুসুমপুরের  শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্য মিলনের ঐক্যতান পাখির ঠোঁটে করে বট ফলের মতোই ছড়িয়ে রয়েছে বহু ক্রোশ ব্যাপ্ত হয়ে, গ্রাম ছাড়িয়ে শহর অবধি। একটা মানুষের অবর্তমানে কত অঘটন ঘটে যেতে পারে,সেটাও চাক্ষুষ করলো কুসুমপুর গ্রামের মানুষ। অনিমেষ বাবু শ...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!