Shadow

সাম্প্রতিক

সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতা – বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতা – বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

সাম্প্রতিক
"সুধীর কুমার দত্ত স্মৃতি সাহিত্য প্রতিযোগিতা" র আহ্বানে সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাহিত্যিকদের স্বতঃস্ফূর্ত যোগদানে আমরা অভিভূত ৷ তাঁদের প্রত্যেককে আমাদের পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। চারজন বিদগ্ধ বিচারকদের বিচারে প্রথম তিনজন বিজয়ীদের নাম ঘোষিত হলো ৷ তাঁদের জন্য রইলো হার্দিক অভিনন্দন ও শুভকামনা ৷ যথাসময়ে তাঁদের পুরস্কার প্রদান করা হবে এবং আগামী বসন্ত সংখ্যায় তাঁদের গল্প প্রকাশিত হবে ৷ জলি চক্রবর্তী শীল পরিচিতিঃ পেশাগতভাবে একজন কম্পিউটার অপারেটর একটি  সওদাগরী আপিসে। নেশা বই পড়া এবং কিছু লিখতে চেষ্টা করা। জলির লিখতে ভালো লাগে সেইসব প্রান্তিক মানুষদের নিয়ে, জীবন যাদের কাছে প্রাত্যহিক লড়াইয়ের নাম। এক টুকরো রুটি বা এক থালা ভাতের কদর যেখানে সবচেয়ে বেশি সেইসব মানুষদের সুখ-দুঃখ-বেদনা-ভালোবাসার দৈনন্দিন গাঁথাই জলির লেখার উপজীব্য। মনি ফকির পরিচিতিঃ মণি ফকিরের জন্ম শিল্পনগরী বার্ণপু...
কুলায় ফেরার বর্ষাবরণ অনুষ্ঠান ‘শাওন গগনে’র  তৃতীয় দিনের প্রতিবেদন

কুলায় ফেরার বর্ষাবরণ অনুষ্ঠান ‘শাওন গগনে’র  তৃতীয় দিনের প্রতিবেদন

সাম্প্রতিক
শাওন গগনে তৃতীয় পর্ব কুলায় ফেরা আন্তর্জালিক পত্রিকার বর্ষাবরণের তৃতীয় পর্বের সরাসরি সম্প্রচার হলো গত রবিবার,আঠারো জুলাই সন্ধ্যায়।"শাওন গগনে" নামে এই অনুষ্ঠান মূলতঃ বিষয় নির্বাচন এবং উপস্থাপনার গুণে আপামর দর্শককে আকৃষ্ট করে রেখেছিল একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়।! প্রথম নিবেদন বিশাখাপত্তনমের শিশুশিল্পী সমৃদ্ধি চন্দ্র তার নাচে বাদল বাউলের বাজানো একতারার যে ছন্দ নিয়ে এলো তা অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত অটুট ভাবেই ধরা ছিলো। প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর এই শিশু নিজ সপ্রতিভতায় সকলের মনে স্থান করে নিল শুরুতেই। কলকাতার বাচিক শিল্পী মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম নিবেদন রবিঠাকুরের কড়ি ও কোমল থেকে নেওয়া বিষ্টি পড়ে টাপুর টুপুরের প্রথম দুই ছত্রের ও পরে ক্ষণিকা থেকে আষাঢ় কবিতার"নীল নবঘনে..। উচ্চারণের স্নিগ্ধতা, স্পষ্টতা এবং টোনাল মড্যুলেশনে পেশাদারীত্বের চিহ্ন রেখে যান তিনি তাঁর পরিবেশনায়। কলকাতার অমৃতা লাহিড়...

কুলায় ফেরার বর্ষাবরণ অনুষ্ঠান ‘শাওন গগনে’র  দ্বিতীয় দিনের প্রতিবেদন

সাম্প্রতিক
এগারোই জুলাই রবিবার সন্ধ্যায় 'শাওন গগনে',কুলায় ফেরার বর্ষাবরণের দ্বিতীয় পর্বের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোট ন'জন কলাকুশলী যাঁরা তাঁদের গুণপনার প্রকাশে এই অনুষ্ঠানকে করে তুলেছিলেন সর্বতোভাবে উপভোগ্য। এদিন ছিল "কুলায় ফেরা"র ফেসবুক পেজের প্রথম সরাসরি সম্প্রচার৷ অনুষ্ঠানের সুত্রপাত বহরমপুরের প্রেরণা মুখার্জির নৃত্য পরিবেশনা 'মেঘ বলেছে যাব যাব' দিয়ে ৷ তাঁর অনুপম  নৃত্যশৈলী প্রমাণ করে তাঁর সহজাত নৃত্য পারদর্শীতা,যা এক সংগীত নৃত্য মুখর আবহের শুভ সূচনা  করে। বহরমপুরের আরো এক কিশোর শিল্পী সুপর্ণ ত্রিপাঠী পরিবেশন করেন জয় সরকারের সুরে অত্যন্ত জনপ্রিয় গান 'দেখেছ কি তাকে ঐ নীল নদীর ধারে'। তাঁর সাবলীল ও অপূর্ব গায়নশৈলী উপস্থিত দর্শক শ্রোতাদের মনে ভালোলাগার রেশ ছড়িয়ে দেয়। এই মুগ্ধতার রেশকে টেনে নিয়ে যায় কলকাতার গোপা ভরদ্বাজের আবৃত্তি পরিবেশনা রবীন্দ্রনাথের 'বর্ষার দিনে'। প্রেমে উদ্বেল হয়ে ওঠা ক...
নিভৃতলোকে এক অনন্য প্রতিবাদী কলম – অমৃতা লাহিড়ী

নিভৃতলোকে এক অনন্য প্রতিবাদী কলম – অমৃতা লাহিড়ী

সাম্প্রতিক, হে মহাজীবন
নিভৃত লোকে এক অনন্য প্রতিবাদী কলম অমৃতা লাহিড়ী "আমি কেবল দেখেছি চোখ চেয়ে হারিয়ে গেল স্বপ্নে দিশাহারা শ্রাবণময় আকাশ ভাঙা চোখ বিপ্লবে সে দীর্ঘজীবি হোক ৷" আকাশ ভাঙা অশ্রু জলে আমাদের ভাসিয়ে চির অমৃতলোকবাসী হলেন দশকের পর দশক ধরে আমাদের হৃদয় আর বাঙলা সাহিত্য জগৎ জুড়ে নিরন্তরভাবে উপস্থিত প্রতিবাদী কবি শঙ্খ ঘোষ।বয়স জনিত কারণে কবি সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন না। আমাদের প্রিয় 'কুন্তক',অশীতিপর কবিকে শেষ পর্যন্ত ছিনিয়ে নিয়ে গেল অভিশপ্ত করোনা ভাইরাস। গত দশকের পর দশক ধরে বাঙালীর জীবনে আর বাংলা সাহিত্যে নিরন্তর তাঁর উপস্থিতি চোখে পড়েছে। শঙ্খ ঘোষ সেই বিরল কবি যিনি শুধু কবিতায় নয়,গদ্যে,ভাষণে,নিয়ত জীবন যাপনেও প্রাতিষ্ঠানিকতাকে ভেঙেছেন,গড়েছেন ৷ শিক্ষক শঙ্খ ঘোষ ছিলেন যেন নদীর মতো। নদী যেমন তার আপন স্রোতে বয়ে চলেছে,তিনিও ঠিক তেমনি ছিলেন। তাঁর পড়ানো বয়ে চলত নদীর স্রোতের মতো ৷ বর্তমান যুগের স্মার্টফোন এর ব্যব...
নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা রিভিউ (আলোকপাত) – পর্ণশবরী ভট্টাচার্য্য

নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা রিভিউ (আলোকপাত) – পর্ণশবরী ভট্টাচার্য্য

সাম্প্রতিক
নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা - আলোকপাত  পর্ণশবরী ভট্টাচার্য্য নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা বইটির লেখক: চিন্ময় চক্রবর্তী (প্রকাশক:গাঙচিল)                     "নীল" শব্দটির মধ্যে আছে অতলান্ত গভীরতার দ্যোতনা,স্বপ্নিল ছায়াবৃত রহস্যময়তা,নিঃসীম অপার ব্যাপ্তি যা কখনও গগনচুম্বী,কখনও অতলস্পর্শী,যার আভাস পাওয়া যায় নাগাল পাওয়া যায় না৷                      "নীলকন্ঠ ফেরিওয়ালা" আখ্যানের কেন্দ্রীয় চরিত্র 'নীল' বাল্যকাল থেকে মধ্যবয়স পর্যন্ত জীবনের গতিময়তাকে বর্ণিল করে তোলে বস্তুজগতের ঘটন অঘটনের রূপ ও রূপহীনতাকে ছান্দসিকের দৃষ্টিতে দেখে৷ তাই কোন পারিপার্শ্বিক বিরূপতাই তার অন্তর্লীন শিল্পীসত্ত্বাকে নিঃশেষে বিক্ষত করতে পারে না৷ জীবনের মাধুরীকে সে পান করে আর গরলকে ধারণ করে 'নীলকন্ঠ' হয়৷                     কাহিনীকার চিন্ময় চক্রবর্তী “নীলকে” নির্মাণ করেছেন তার আবাল্য কৈশোর-যৌবন ও মধ্যবয়সের পরিসীমায়৷ এটি নীলের আত্মকথন| ...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!