Shadow

Author: Kulayefera

তরুণ প্রজন্মের পছন্দের পর্যটন স্পট কক্সবাজার – অরুণ শীল

তরুণ প্রজন্মের পছন্দের পর্যটন স্পট কক্সবাজার – অরুণ শীল

“পার্বণী” ১৪২৯
তরুণ প্রজন্মের পছন্দের পর্যটন স্পট কক্সবাজার অরুণ শীল কলকাতার তরুণ প্রজন্ম বর্তমান বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চায়, বাংলাদেশকে চিনতে চায়। তাদের আগ্রহ আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। কলকাতা, হুগলি,শন্তিনিকেতন যেখানে গেছি, তরুণরা জানতে চেয়েছে বাংলাদেশে কক্সবাজার যেতে হলে ঢাকা থেকে কোন ট্রেন ধরতে হবে? অনলাইনে পাওয়া ঝিনুকের আদলে গড়া কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের ছবি দেখিয়ে বলেছে, অসাধারণ সুন্দর রেলওয়ে স্টেশন। ট্রেনের তথ্য অনলাইনে না পেয়ে অনেকে হতাশা ব্যক্ত করেছে। সংক্ষেপে বলতে হয়েছে, শীঘ্রই ট্রেন সার্ভিস চালু হবে, মাত্র রেললাইন বসেছে। ভারতের মতো আমাদের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা অত শক্তিশালী নয়। আমাদের বাস সার্ভিস উন্নতমানের। আমার জবাবে, তরুণের সন্তুষ্ট হয়েছে কি না জানি না। তবে তাদের আগ্রহ আর আলাপে একটা আলাদা উচ্ছ্বাস লক্ষ করেছি। বাংলাদেশের পর্যটন নগরী কক্সবাজারের নাম হয়ত কলকাতায় সবাই জানেন। কিন্তু জানেন না যে, এ...
মেঘের কোলে রোদ – ব্রতী ঘোষ

মেঘের কোলে রোদ – ব্রতী ঘোষ

“পার্বণী” ১৪২৯
মেঘের কোলে রোদ   ব্রতী ঘোষ " গুনগুন ফিরেছে ? " " না - এখনো ফেরেনি ৷ " "সেকি? রাত দশটা বেজে গেল এখনো বাড়ি  ফিরল না? বড্ড বাড়াবাড়ি করে ! এত রাতে একা একটা মেয়ে বাড়ি ফিরবে !  যেদিন কোন অঘটন ঘটবে সেদিন বুঝবে ৷ " সুবীরের মাথাটা যে গরম হয়ে গেছে সেটা সুমনা বেশ বুঝতে পারছে কিন্তু সুমনা এই সময় বিশেষ মুখ খোলে না কারণ ও জানে ও যদি এখন কোন কথা  মেয়ের সমর্থনে বলে তবে সুবীর আরো রেগে যাবে ৷ তাই খুব মৃদু স্বরে বলে," চিন্তা কোর না, এসে যাবে ৷ " "তোমার জন্যই ওর এই বাড়াবাড়ি, ছোট থেকে যা চেয়েছে সব দিয়ে গেছো, এখনো পর্যন্ত কোনদিন দেখলাম না যে কোন ব্যাপারে না বলতে ৷ এই যে, ও গাড়ি নিয়ে সন্ধ্যা বেলায় বেরিয়ে গেল,ওকে তো জিজ্ঞাসা করতে পারতে কোথায় যাচ্ছে,কার সাথে যাচ্ছে ? " সুমনা অনেকবার সুবীর কে বোঝানোর চেষ্টা করেছে যে - দেখো মেয়ে বড় হয়েছে, ছাব্বিশ বছর বয়সে এসে ওকে যদি কথায় কথায় জিজ্ঞাসা ...
স্বপ্ন ফেরি – সুজয় দত্ত

স্বপ্ন ফেরি – সুজয় দত্ত

“পার্বণী” ১৪২৯
 স্বপ্ন ফেরি   সুজয় দত্ত নিঃশ্বাস ফেলার সময়টুকুও নেই তার। একদঙ্গল খুদে খুদে শরীর ঘিরে ধরেছে তাকে। তার হাতের লম্বা লাঠির আগায় আড়াআড়ি লাগানো কতকগুলো ছোট লাঠি। আর তা-থেকে ঝুলছে রংবেরঙের ঐশ্বর্য। হাওয়াভরা হালকা শরীরে দুলছে এদিক ওদিক। সেইসব ঐশ্বর্যের দাবীদাররা ঊর্ধ্ববাহু হয়ে অধৈর্য বায়না করছে পাশে দাঁড়ানো অভিভাবকদের কাছে,আর সে একের পর এক ফরমায়েশমতো যোগান দিয়ে যাচ্ছে। একটু আগে যখন সে তার পসরা নিয়ে হেঁটে হেঁটে এদিকে আসছিল,হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালার মতো তার পিছু ধাওয়া করেছিল খুদের দল। এখন মাঠের একধারে ওকে পাকড়াও করে নিজেদের স্বপ্নপূরণে ব্যস্ত ওরা। স্বপ্নই তো। স্বপ্ন যেমন হঠাৎ জেগে উঠলেই শূন্যে মিলিয়ে যায়,আর তার নাগাল পাওয়া যায় না,এখানেও মাঝে মাঝে হচ্ছে সেটা। সদ্য-ফোলানো তেজী গ্যাসবেলুন কচি কচি হাতের মুঠো বা আঙুলের প্যাঁচ থেকে হঠাৎ মুক্ত হয়ে চোখের পলকে মিলিয়ে যাচ্ছে সন্ধ্যের আকাশে। আর এমন মহামূল্য স...
শম্ভুচন্দ্র শেঠ – অনির্বাণ সাহা

শম্ভুচন্দ্র শেঠ – অনির্বাণ সাহা

“পার্বণী” ১৪২৯
শম্ভুচন্দ্র শেঠ (দেশশ্রী হরিহর শেঠ মহাশয়ের পিতামহ) অনির্বাণ সাহা হুগলি জেলার মহানাদ গ্রাম থেকে হুগলির হারিট গ্রাম হয়ে প্রায় তিনশ বছর আগে চন্দননগরে আসা প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী শেঠ পরিবারের চতুর্থ পুরুষ হলেন শম্ভুচন্দ্র শেঠ । তাঁর পিতার নাম ছিল রাধামোহন শেঠ এবং মাতা হলেন রাধারানী দেবী । পণ্ডিত শ্রী শিবেন্দ্রনারায়ণ শাস্ত্রী মহাশয়ের লেখা "বাংলার পারিবারিক ইতিহাস" বইটিতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী মনে করা হয় কালীচরণ শেঠের (যদিও কালীচরণ শেঠ মহাশয়কে শেঠ বংশের প্রথম পুরুষ হিসেবে মনে করা হয়) কনিষ্ঠপুত্র প্রাণকৃষ্ণ শেঠ মহাশয়ের দ্বিতীয় পুত্র রাধামোহন শেঠ থেকেই বর্তমান শেঠ বংশের উৎপত্তি হয়েছে । বংশানুক্রমে (পিতামহ কালীচরণ শেঠ মহাশয় চন্দননগরের বোড় কৃষ্ণপুরে প্রায় সাড়ে ষোলো কাঠা জমির উপর একটি ভবন প্রস্তুত করেন) পাওয়া চন্দননগরের বোড় কৃষ্ণপুরে তৈরি ভবনেই রাধামোহন শেঠ সপরিবারে বসবাস করতেন । রাধ...
দেবী ভাগবত ও ভায়োলিন এর জন্ম কথা – মণি ফকির

দেবী ভাগবত ও ভায়োলিন এর জন্ম কথা – মণি ফকির

“পার্বণী” ১৪২৯
দেবী ভাগবত ও ভায়োলিন এর জন্ম কথা মণি ফকির মহিষাসুর  এর সেনাপতি শুম্ভ ও নিশুম্ভের দাপটে দেবকূল তখন তটস্থ, নিরুপায় হয়ে শরণ নিল ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের। বিষ্ণু গেলেন হয়গ্রীব (অর্ধেক ঘোড়া, অর্ধেক মানুষ - Hybrid Incarnation)অবতারের রূপ নিয়ে অসুর ভাইদের রাজ্যে। উদ্দেশ্য দুর্বলতা খুঁজে বের করা যাতে ওদের দমন করা যায়। গোপন সূত্রে জানা গেল দুর্দম অসুর ভাইদের দুটি মোক্ষম দুর্বলতা - সুন্দরী রমণী ও সঙ্গীত। দেবতারা দেবী দুর্গার রূপভেদ মহামায়ার শরণাপন্ন হলেন। দেবী মণিকাঞ্চন পাহাড়ের চূড়ায় অবতীর্ণ হলেন। সেখানে একটি অদ্ভুত ব্যাপার ওঁর নজরে এলো। একটি গাছের গুঁড়ির কিছু আলগা আঁশ বা তন্তু হাওয়ার আঘাতে অদ্ভুত সুর সৃষ্টি করছে। ঠিক অনেকটা রোমান হার্প বা উইন্ড চাইমের মতো। তীক্ষ্ণধী দেবী একটি দুটি গাছের গুঁড়ির তন্তু জুড়ে তারের আকার দিলেন। একটি গাছের ডাল বেঁকিয়ে হয়গ্রীবের লেজের চুল দিয়ে বানালেন...
কাঞ্চনজঙ্ঘার রঙ – চিন্ময় চক্রবর্তী

কাঞ্চনজঙ্ঘার রঙ – চিন্ময় চক্রবর্তী

“পার্বণী” ১৪২৯
কাঞ্চনজঙ্ঘার রঙ চিন্ময় চক্রবর্তী ঠিক রঙটা কিছুতেই আসছিল না। অনেকক্ষণ ধরে চেষ্টা করছিল অর্চি। তবু যেটা চাইছিল আসছিল না কিছুতেই। সেই যে শিটং পাহাড়ে গিয়েছিল সেবার,সেখানে হোমস্টের সামনে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে ভোরবেলার কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখেছিলো। পিছন থেকে সূর্যটা যেমন উঁকি মারছে,কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়োগুলোয় ছড়াচ্ছে কত রকমের রঙ। হাঁসের ডিমের লালচে কুসুম, টকটকে পাকা সোনা থেকে রূপোর রূপ। তার মাঝে কত রঙ । কি বিচিত্র। আলোর কি খেলা।তার সামনে সম্রাটের চূড়ার মত বিশাল মুকুট। কাঞ্চনজঙ্ঘা। এর মধ্যে একটা রঙ মাথার মধ্যে গেঁথে আছে তার,কিন্তু আনতে পারছে না কিছুতেই। রঙটা কিছুক্ষণের জন্য প্রকট ছিল তার চোখে।অর্চিষ্মান চিত্রশিল্পী। ল্যান্ডস্কেপ তার প্রিয় বিষয়। অনেক দামে বিক্রি হয় তার ছবি। তার তুলির টান আর রঙের অনবদ্য প্রয়োগ অকল্পনীয়। দেশে বিদেশে তার ছবির কদর। কিন্তু আজ কি হলো তার? তার মনের রঙের প্রতিফলন ক্যানভাসে আসছে ...
পঞ্চানন – পল্লব চট্টোপাধ্যায়

পঞ্চানন – পল্লব চট্টোপাধ্যায়

“পার্বণী” ১৪২৯
পঞ্চানন পল্লব চট্টোপাধ্যায় “চপ-সিঙড়ে-জিলিপি-রসগোল্লা......”-পরিচিত গলার ডাক শুনে বিহারের দামোদর তীরের এই ছোট্ট শহরের প্রান্তে থাকা আশ্রমপাড়ার ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা ছুটে আসতো বাড়ির বাইরে। ওরা যেন বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পর এই ডাকটার জন্যেই অপেক্ষা করে থাকতো। তারপরেই মাথায় খানদুই অ্যালুমিনিয়ামের ডেকচি আর কাঁধে দু’খানা ঝোলা ব্যাগ নিয়ে আবির্ভাব হত সদাহাস্যময় পঞ্চাননের। না,ইনি পাঁচ মুখওয়ালা কৈলাশপতি পঞ্চানন নন,এমনকি ময়রা ভোলা হরুর চ্যালার মত কবিয়ালও নন। তবু এই স্বল্পখ্যাত মফঃস্বল শহরের একেবারেই অখ্যাত ময়রা পঞ্চানন দাসের জনপ্রিয়তা ছেলেমহল ছাপিয়ে তাদের অভিভাবক-মহলেও পৌঁছে গেছিল। তার জনপ্রিয়তার চাবিকাঠিটি কি সিঙাড়া-মিষ্টির স্বাদ না পঞ্চাননের মুখের হাসি তার রহস্য না হয় রহস্যই থাক,আপাততঃ মানুষটার সম্বন্ধে কিছু বলি। শহরের এই প্রান্তিক মহল্লার একমাত্র আকর্ষণ ছিল রামকৃষ্ণ মিশনের আশ্রম যার নামে এই পাড়ার...
উত্তরণ – চন্দ্রকান্তি দত্ত

উত্তরণ – চন্দ্রকান্তি দত্ত

“পার্বণী” ১৪২৯
উত্তরণ  চন্দ্রকান্তি দত্ত অনন্তবাবুর সাথে আমার সখ্যতা গড়ে উঠেছে মাত্র বছর দুই আগে। এর আগেও অবশ্য অনন্তবাবুকে চিনতাম। তবে ওই পর্যন্তই। অনন্তবাবুর সঙ্গে আমার দেখা ও কথা হত প্রধানতঃ আমাদের পাড়ার পুজোমন্ডপে। বছরের অন্য সময় দেখা-সাক্ষাৎ প্রায় হতো না বললেই চলে। কখনো-সখনো রাস্তাঘাটে দেখা হয়ে গেলে নমস্কার বিনিময় ও 'কেমন আছেন' জাতীয় অতি সংক্ষিপ্ত কুশল বিনিময় ছাড়া আর কিছুই হতো না। অনন্তবাবু পুজোর চারদিন আমাদের পাড়ার প্রবীণদের আড্ডায় সামিল হলেও এ পাড়ার বাসিন্দা নন। ওঁর বাড়ি পাশের মন্ডলপাড়ায়। কিন্তু নিজের পাড়ার তুলনায় আমাদের পাড়ার প্রতিই ওঁর আকর্ষণ বেশী। কিন্তু সেটা কেন,তা অবশ্য আলাপের ছ-সাত বছর পর্যন্ত জানতে পারি নি। কারণ,অনন্তবাবু স্বল্পবাক ও অত্যন্ত নীচুস্বরে কথা বলেন। মধ্যবয়স্ক থেকে প্রবীণ পর্যন্ত নাগরিকদের নিয়ে একটা বড় দল আছে এ পাড়ায়। এই দলেরই মজলিস বসে পুজোর চারদিন সন্ধ্যে থেকে প...
‘দাঁওন’ ও ‘নবান্নের উৎস সন্ধানে – অনুপ মুখার্জী

‘দাঁওন’ ও ‘নবান্নের উৎস সন্ধানে – অনুপ মুখার্জী

“পার্বণী” ১৪২৯
'দাঁওন' ও 'নবান্নের উৎস সন্ধানে  অনুপ মুখার্জী অগ্রহায়ণ। হায়ণ অর্থে বছর। অর্থাৎ বছরের প্রথম মাস। মার্গশীর্ষ। বর্ষার আকাশ শরৎ পেরিয়ে একটু  একটু  করে হেমন্তের এই দ্বিতীয় অর্ধে কখন রঙ বদলে ফেলেছে তা অবলোকন করবেন ফসলের মাঠের রূপে আর কৃষি লোকাচারগুলি পালনের মধ্য দিয়ে,যা নাগরিক সমাজ দেখেও দেখেন না! সুদূর অতীতে এই মাস থেকেই বছর গণনা শুরু হতো। শৈশবে গাঁ (সালারের নিকট দত্তবরুটিয়া/মুর্শিদাবাদ)  এর প্রবীণদের কাছে শুনেছি এটি আবার বাঙালির অতিথি আপ্যায়ন ও সৎকারের মাস। নতুন ধানের পুষ্ট সোনালী আভা ক্ষেত জুড়ে তার খিলখিলানি হাসি ছড়ায়। এই হাসি ফুটে ওঠে আপামর কৃষিজীবি মানুষের ঘরে।কদিন পরেই গৃহে পদার্পণ হবে স্নেহের দুলালীর। এক চিরন্তনী সুবাসে মুখরিত হয়ে ওঠে দশদিশি। কত স্ত্রীআচার,সঙ্গে দাঁওন,নবান্ন। শুরু হয় ফসল কাটার মরসুম। কেদে (কাস্তে) কুটানোর পালাকে কেন্দ্র করে কামারশালাগুলিতে তার ক'দিন আগে থেকেই ব্যস্ততা।...
খুনসুটি  – শর্মিষ্ঠা দাস (মিষ্টি)

খুনসুটি  – শর্মিষ্ঠা দাস (মিষ্টি)

“পার্বণী” ১৪২৯
খুনসুটি  শর্মিষ্ঠা দাস (মিষ্টি) মেঘ - বৃষ্টির ঝগড়া। বৃষ্টি এবার যাকে বলে ক্ষেপে ফায়ার। জানিয়ে দিয়েছে - সে আর ফিরবে না মেঘের কাছে। আসুন,বিষয়টা একটু খুলে বলি। আসলে,রোদ্দুরের সঙ্গে মেঘের দারুণ বন্ধুত্ব। এদিকে,রোদ্দুরকে একদম সহ্য করতে পারে না বৃষ্টি। আর,এখান থেকেই যত অশান্তির সূত্রপাত। বৃষ্টি যখন জানায়,সে আর ফিরবে না — তখন মেঘের মুখের স্মিত হাসি বৃষ্টির অভিমানকে আরও বাড়িয়ে দেয়। এরপর এক সন্ধ্যায় মেঘের সঙ্গে বিদ্যুৎ'র হঠাৎ দেখা। কথায় কথায় বিদ্যুৎ বলল - " কিরে,কি শুনছি মেঘ?? তোরা নাকি আবার ঝামেলা করেছিস!! আর,এবার নাকি বিষয়টা খুব সিরিয়াস?"  কথাটা শুনে মেঘ প্রচন্ড হাসতে হাসতে বললো - 'চাপ নিস না ভাই। একেবারে বিন্দাস থাক ৷ আসুক একবার কালবৈশাখী। তখন দেখবি তোদের বৃষ্টি কেমন ঝাঁপিয়ে পড়ে তোর এই বন্ধুর বুকে। কারণ, "ঝড়'কে যে আজও ভয় পায় বৃষ্টি"। কিছুদিন পরে হলোও তাই। কালবৈশাখীর ঐ রুদ্র রূপ দেখে বৃষ্টি ...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!