Shadow

Author: Kulayefera

দুঃখ রইল এই জীবনে – বন্দনা মিত্র

দুঃখ রইল এই জীবনে – বন্দনা মিত্র

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
দুঃখ রইল এই জীবনে  বন্দনা মিত্র বড় দু:খ রইল এই জীবনে   আমার পাগল হওয়া হইল না।    পাগল হইয়া দিক ভুলিয়া   আমার উজান বাওয়া হইল না। ছাড়লে নীচে পায়ের মাটি তুমুল ঝড়ে ভাঙলে ঘাঁটি চুলোয় যেত চাটি বাটি আমার বেভুল হওয়া হইল না। অনেক দেখল শুকনো এ চোখ অনেক জ্বালা অনেক অসুখ জ্বলে  পুড়ে খাক হইলাম , তবু  আমার শুদ্ধ হওয়া হইল না। পাইতাম যদি রসিক সুজন মাঝ দরিয়ায় ভাসাইতাম নাও ঘূর্ণি স্রোতে নাও টলমল আমার পুঁজি কিছুই রইল না।। জোয়ার গেছে এখন ভাঁটা জানলা কপাট শক্ত আঁটা মেয়ে হিসাব নিকাশ করে দেখে তার আর পাগল হওয়া হইল না। বড় দু:খ রইল মনে আমার পাগল হওয়া হইল না। বন্দনা মিত্র পেশায়   প্রযুক্তিবিদ, ধাতুবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা।  একটি পাবলিক সেক্টর সংস্থায় কর্মরতা ঘোরতর সংসারী।  শখের খাতিরে লিখতে শুরু করে এখন ওটা প্রাণের তাগিদ হয়ে গেছে। তাছাড়া বাদ বিচার না করে বই প...
সেন্টিনেলীদের‌ ‌আশ্চর্য‌ ‌কাহিনী – ডঃ‌ ‌স্বয়ংদীপ্ত‌ ‌বাগ‌

সেন্টিনেলীদের‌ ‌আশ্চর্য‌ ‌কাহিনী – ডঃ‌ ‌স্বয়ংদীপ্ত‌ ‌বাগ‌

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
সেন্টিনেলীদের‌ ‌আশ্চর্য‌ ‌কাহিনী‌ ডঃ‌ ‌স্বয়ংদীপ্ত‌ ‌বাগ‌ আন্দামানের উত্তর সেন্টিনেল দ্বীপে  বাস করে সেন্টিনেলীরা। তথাকথিত সভ্য জগত থেকে সম্পূর্ণ  বিচ্ছিন্ন, এরা পৃথিবীর এক প্রাচীন জনগোষ্ঠী।অদ্ভুত এদের আচার-আচরণ। দীর্ঘ ৬০০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওরা এই দ্বীপে বসবাস করছে। ওদের পূর্বপুরুষেরা নাকি এসেছিল আফ্রিকা থেকে। কিন্তু এই দীর্ঘ সময়কালে ওরা বিচ্ছিন্ন রয়েছে বহিঃপৃথিবী থেকে। মাত্র ৭২ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের দ্বীপ ভূমিটি নিয়েই ওদের জগত।এর বাইরে ওরা কোথাও যেতে চায় না। চায়না কেউ ওদের ভূখণ্ডে  পা রাখুক। তাতে রক্তপাতেও পিছপা নয়। দূর থেকে প্রয়োজনীয় নজরদারি ছাড়া প্রশাসনও ওদের কোন বিষয়ে কোন হস্তক্ষেপ করে না।নিজেদেরকে বিচ্ছিন্ন রাখবার জন্য লাগাতার প্রয়াস গোটা পৃথিবী কে সেন্টিনেলীদের প্রতি আগ্রহী করে তুলেছে। কিন্তু সংযোগ এবং তথ্যের অভাবে আধুনিক পৃথিবী ওদের বিষয়ে খুব কমই জানতে পেরেছে। তা...
স্ব-অন্বেষণ – পিয়ালী ভট্টাচার্য্য

স্ব-অন্বেষণ – পিয়ালী ভট্টাচার্য্য

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
স্ব-অন্বেষণ পিয়ালী ভট্টাচার্য্য কবিগুরুর কথায়, "যে পথে যেতে হবে সে পথে তুমি একা, নয়নে আঁধার রবে ধেয়ানে আলোকরেখা"। এই আলোক রেখার পথ ধরে আমাদের পৌঁছতে হবে লক্ষ কোটি চন্দ্রপ্রভা স্নিগ্ধ আলোর উৎসে, আলোকের ঝর্ণাধারায় সিঞ্চিত হতে। এই যে পরিক্রমা, তাতে দুটি সত্ত্বা বিদ্যমান। প্রথমতঃ আমি, দ্বিতীয়তঃ আলোকবর্তিকা রূপী সত্ত্বা। আর যাত্রাপথ হলো ভিন্ন ভিন্ন। ঠাকুর বলেছেন, "যতো মত, তত পথ"। বিভিন্ন পথেই আমরা যেতে পারি আলোর খোঁজে। তবে শুধু অনুকরণ করলেই চলবে না, গভীর বোধের সাথে অনুসন্ধিৎসু হয়েই সত্যের পথের অনুসরণ আমাদের করতে হবে। পথের ঠিকানা পাবার আগে পূর্বোল্লিখিত দুটি সত্ত্বা সম্পর্কে বিশেষ জানা প্রয়োজন। প্রথম সত্ত্বা হলো, আমি। আমি কে? আমি বলতে প্রথমেই আসে নামরূপ ধারী এক প্রাণসত্ত্বা।এখন এই মানুষ আমি বলতে আমার নাম, শরীর, পরিচয়, রূপ ইত্যাদি প্রাধান্য পায়। সেটা কিন্তু প্রকৃত আমি নয়, এরা সবই আম...
প্রতারক – মনি ফকির

প্রতারক – মনি ফকির

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
প্রতারক                                                                      মনি ফকির নমস্কার।আমি অগ্নি।পেশায় ডোম।চমকে গেলেন? ঠিকই পড়েছেন। পেশাদারি নয়।কারণ উপার্জনের অন্য রাস্তা আছে আমার। মানুষের দহনে আমি সহায়তা করি।আমার ভালো লাগে। জীবনের গল্প গুলোকে যদি একটি নাটকের মত ভিন্ন অধ্যায়ে ভাঙা হয়, একেকটা অঙ্ক বলা যায়।আমার গল্প গুলোকে আমি দহনে ভাঙলাম। আমাদের একটি পারিবারিক দহন কুঞ্জ রয়েছে। যারা দাহ হতে আসে, তাদের সবার মৃত্যুর কারণ,ইতিহাস আমি লিখে রাখি।বলতে পারেন এটা আমার হবি।আসুন।                                                                                        দহন-১ ঐ যে দূরে যিনি পুড়ছেন,তার নাম অবিনশ্বর মিত্র।একদা ব্যাঙ্কের কর্মী। উপার্জন খুবই অল্প।কারো বুদ্ধিতে যোগ দিলেন একটি চিট ফান্ড সংস্থায়। অবস্থা ফিরে গেল।ফুলে ফেঁপে ওঠেন অবিনশ্বর।তারপর একদিন তার সংস্থাটি ডুবে যায়,সাথে বহু মানুষ...
অভিশপ্ত রাগিনী – রামানুজ দাশগুপ্ত

অভিশপ্ত রাগিনী – রামানুজ দাশগুপ্ত

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
অভিশপ্ত রাগিনী(প্রথম পর্ব​) রামানুজ দাশগুপ্ত ওরা ছিল চারজন। ধরে নেওয়া যাক রাম-শ্যাম-যদু-মধু কারণ ওদের আসল নাম গুলোর অস্তিত্ব আজ আর নেই। অনেকদিন আগেই ধুয়ে মুছে গেছে।ওরা মিলেছিল শেষ পর্যন্ত একই জায়গায় যেমনটা হয়েছিল গুপী আর বাঘার।গুপী বাঘার গানবাজনা সবার কাছে কর্ণ পীড়াদায়ক ছিল তাই সমাজের লোক তাদের বের করে দিয়েছিল, তারপর ভূতের রাজার বর ও বাকি কথা তো সবারই জানা কিন্তু রাম শ্যাম যদুর গান-বাজনা তো একদিন ঘরে ঘরে সোনালী আলোর আবেশ তৈরি করত। তা সত্বেও সমাজ তাদের বার করে দিয়েছে। আজ কোথায় তারা? হয়তো বর্তমানকালের ইউ-টিউব সার্চ করলে তাদের দু চার খানা গান পাওয়া গেলেও যেতে পারে কিন্তু এখনকার কোন সঙ্গীতপ্রেমী কি তাদের মনে রেখেছে না তাদের নিয়ে আলোচনা করে থাকে! ওরা বেঁচে আছে কি মরে গেছে দু-চারজন ছাড়া কেউ জানেনা এই চারজনের মধ্যে ডঃ শম্ভুনাথ মিশ্র  একজন  যিনি। দক্ষিণ-পূর্ব কলকাতার এক  মানসিক হাসপ...
বাংলা ভাষায় শিক্ষার সূচনাপর্ব এবং বিদ্যাসাগর – রঞ্জন চক্রবর্ত্তী

বাংলা ভাষায় শিক্ষার সূচনাপর্ব এবং বিদ্যাসাগর – রঞ্জন চক্রবর্ত্তী

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
বাংলা ভাষায় শিক্ষার সূচনাপর্ব এবং বিদ্যাসাগর রঞ্জন চক্রবর্ত্তী (প্রথম ভাগ) ত্রয়োদশ শতকে বাংলা মুসলমান সুলতানদের শাসনাধীন হওয়ার পর থেকেই ধীরে ধীরে এদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অবক্ষয় দেখা দেয়। এরপর ঔপনিবেশিক শাসকদের আমলে ১৭৭৩ খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস গভর্ণর জেনারেল হন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ভারতে ব্রিটিশ শাসনকে দৃঢ় করতে হলে স্থানীয় মানুষদের আয়ত্বে রাখতে হবে এবং তাদের মনোভাব বুঝতে হবে। এজন্য স্থানীয়দের ভাষা, রীতিনীতি, ধর্ম ও আচার-ব্যবহার জানা দরকার। এই উদ্দেশ্য তিনি যে সংস্কারমূলক কাজগুলি শুরু করেছিলেন তার মধ্যে অন্যতম ছিল বাঙালীর ভাষা ও সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দেওয়া। প্রশাসনিক কাজে সহায়তা ছাড়াও এর পিছনে একটি পরোক্ষ কারণ ছিল। খ্রিষ্টান মিশনারীরা বুঝেছিলেন দেশীয় মানুষদের খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত করতে হলে তাদের ভাষা ও ধর্ম জানা আবশ্যক। ইংল্যাণ্ড থেকে যেসব কর্মচারীরা প্রশাসনিক কাজের জন্য এদেশে এসে...
রূপনগরের রূপকথা – সিঞ্চন চট্টোপাধ্যায়

রূপনগরের রূপকথা – সিঞ্চন চট্টোপাধ্যায়

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
রূপনগরের রূপকথা  সিঞ্চন চট্টোপাধ্যায় (লালনের পালা) লালনের আসল নাম কেউ জানেনা। কোথা থেকে এসেছে তাও কেউ জানে না। জানেন শুধু বাবামশাই। বোধহয় লালন ফকিরের গান গায় বলে বাবামশাই ওর নাম লালন রেখেছেন। অস্টিন ছাড়া বেশিরভাগএর নামই তো বাবামশায়ের দেওয়া। লালন তো শুধু ফকিরের গান গায় না, সুফি গায়, লোকসংগীতও গায়। আজ সবার খাওয়া-দাওয়ার দায়িত্ব লালনের। সকাল থেকে রান্নাঘরের ব্যবস্থা সামলে তবে এসেছে রঙ্গমঞ্চে। প্রায় ২৫ জন পুরুষ ও মহিলা সেই কোন্ ভোর থেকে রান্নাঘরের কাজে ব্যস্ত। লোক তো কম নয়! তিনশ জন ছাত্র, পঞ্চাশ জন শিক্ষক ও কর্মচারী, দুশো জন সেবক ও সেবিকা, ডাক্তার ও সহকারি মিলিয়ে সেও প্রায় পঞ্চাশ জন। এছাড়াও বহিরাগত অতিথির সংখ্যা বাড়ে কমে রোজ। আজ যেমন প্রায় তিনশো লোকের রান্না হচ্ছে। রূপনগরের রান্নাঘর এর বিশেষত্ব, এখানে পুরো রান্নাটাই হয় সৌরশক্তিতে। নিচে রান্নাঘর। তার ওপরে ভান্ডার ঘর। এর উ...
শ্রদ্ধার্ঘ্য – মুনমুন রায়

শ্রদ্ধার্ঘ্য – মুনমুন রায়

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
 শ্রদ্ধার্ঘ্য                                                                                 মুনমুন রায় কিছু অজানা কথা সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অমর সৃষ্টি "বন্দেমাতরম "। শ্রদ্ধার্ঘ্য …………. (জন্ম :২৭ শে জুন ১৮৩৮  তিরোধান: ৮ই এপ্রিল ১৮৯৪ )। "বন্দেমাতরম" সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা শুধু একটি সঙ্গীত নয়, এটি ভারত আত্মার কথা।এই সঙ্গীত ভারতবাসীর পঞ্চকোষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে সম্পর্কিত। এই পঞ্চকোষের প্রথম কোষ  "বন্দেমাতরম" সঙ্গীতের প্রথম দুই লাইনে পাই "অন্নময় কোষ”। তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ লাইনে পাই "আনন্দময় কোষ”।,"সপ্তম থেকে একাদশ লাইনে পাই “প্রাণময় কোষ”। দ্বাদশ থেকে সপ্তদশ লাইনে পাই "মনোময় কোষ" এবং বাকি শেষ অংশে পাই “বিজ্ঞানময় কোষ”। এই কারনে "বন্দেমাতরম" ভারতবাসীর অন্তরে আগুন জ্বালিয়ে দিতে সক্ষম  হয়েছিল। বঙ্কিমচন্দ্র ১৮৯৪ সালে ৮ই এপ্রিল মৃত্যু শয্যায়...
‘বাংলার বুলবুল’ উমা বসু : জন্মশতবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জলি – রাজেশ দত্ত

‘বাংলার বুলবুল’ উমা বসু : জন্মশতবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জলি – রাজেশ দত্ত

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
'বাংলার বুলবুল' উমা বসু : জন্মশতবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জলি রাজেশ দত্ত উমা বসু। স্বর্ণযুগের বাংলা গানের আকাশে এক ক্ষণপ্রভা উজ্জ্বল নক্ষত্র। বিশ শতকের দুই ও তিনের দশকে বাংলার সংগীত জগতে তিনি ছিলেন এক বিস্ময় প্রতিভা। 'বাংলার বুলবুল' হিসেবে খ্যাত উমা বসু তাঁর ডাকনাম 'হাসি' নামেই সমধিক পরিচিত ছিলেন। অনন্যসাধারণ এই সংগীত শিল্পীর জন্ম ১৯২১ সালের ২২ জানুয়ারি। জীবনাবসানও ওই একই তারিখে, ২২ জানুয়ারি,  সালটা ১৯৪২। জন্মগ্রহণ আর অকাল মৃত্যুর মধ্যে মাত্র একুশটি বসন্ত। এই স্বল্প আয়ুষ্কালেও তাঁর সাংগীতিক প্রতিভার কী অলোকসামান্য বিচ্ছুরণ! কিন্নরকন্ঠী এই গায়িকার অপ্রতিম গানের উজ্জ্বল আলোকচ্ছটায় বাংলা সংগীতের প্রাঙ্গণ উদ্ভাসিত হয়েছিল। কলকাতায় শিল্প-সংস্কৃতির ঐতিহ্যসম্পন্ন এক নামী, বিদগ্ধ ও অভিজাত পরিবারে তাঁর জন্ম হয়েছিল। তিনি ছিলেন বাবা-মায়ের প্রথম সন্তান। মায়ের নাম প্রভা বসু (মিত্র)। খ্যাতনামা স্থপত...
স্বপ্নসুখ – পার্থ প্রতিম মিত্র

স্বপ্নসুখ – পার্থ প্রতিম মিত্র

কুলায়ফেরা - পঞ্চম বর্ষপূর্তি
স্বপ্নসুখ পার্থ প্রতিম মিত্র একমুঠো আবির ছড়িয়ে দিই রক্তমাখা হৃদয়ে, ভালোলাগার আবেশে চোখ বুজে আসে... মুঠোফোনে হাতরাই ভাষা ভাষা চোখ বিস্মৃতির গভীরে ডুবে। পাড়ভাঙ্গা শব্দ ধেয়ে আসে ঝাউবন পেড়িয়ে... নিকষ কালো অন্ধকার সন্ সন্ বাতাসে দোল খায়... আমি দুহাত বাড়িয়ে জড়িয়ে ধরি নিঃশব্দ পৃথিবীকে... বড়ো একা লাগে নিজেকে। কাল এসে দাঁড়ায় সামনে পেছনে চারদিকে, সময় যায় থমকে... অস্পষ্ট মৃদু পদচারণের ধ্বনি শুনতে পাই.. আমি হারিয়ে যাই বহুদুরে সমুদ্রের ফেনার সাথে ভাসতে ভাসতে... হটাৎ আলোর রোশনাই ধেয়ে আসে অন্ধকার চিরে, আমি মুক্তির আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই, আত্মদর্শনের পরিতৃপ্তি বাঁচার মোহে ফিরিয়ে নিয়ে আসে আমায়, এইতো আমি দাঁড়িয়ে আছি স্বপ্নের মাঝে খুশির হাওয়ায়। স্বপ্ন ভেঙে যায়...... ঘামে ভেজা আমি চোখ মেলে দেখি আমার একান্ত আপন পৃথিবী, সবুজ মাটি স্বপ্ননীল আকাশ ভোরের ঠান্ডা বাতাসে...বড়ো মায়াময়। ***********...
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!